পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ত্রিমূর্তি নাম না করলেও তাঁর নিশানা যে দাউদ ইব্রাহিমের দিকেই ছিল, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। দীর্ঘ পঁচিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে নানা অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের পর ২০২০ সালের আগস্টে পাকিস্তান স্বীকার করে নেয় যে, তাদের দেশেই রয়েছেন দাউদ ইব্রাহিম। সেবারই ৮৮টি জঙ্গি সংগঠন এবং তাদের নেতাদের নামে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল পাক সরকার। এবার সরাসরি দাউদ প্রশ্নেই ইমরান খানের সরকারকে বিঁধল ভারত। পাশাপাশি আল কায়েদার সঙ্গে পাকিস্তানের লস্কর-ই-তোইবা এবং জয়েশ-ই-মহম্মদের যোগসাজশ নিয়েও এদিন পাকিস্তানকে কোণঠাসা করেন ত্রিমূর্তি। আল কায়েদা প্রশ্নে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আফগানিস্তানে সম্প্রতি আল কায়েদা নিজেদের আরও শক্তিশালী করে তুলছে। আর সেই আল কায়েদার সঙ্গেই নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে পাক জঙ্গি সংগঠন লস্কর এবং জয়েশ। এবার তারা আফ্রিকাতেও নাশকতার ব্যাপ্তি ঘটাতে তৎপর।’ কিন্তু এতকিছুর পরও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যে কোনও কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি, সেই ইঙ্গিতও দেন ত্রিমূর্তি। তাঁর অভিমত, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আরও কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ ছিল। কিন্তু সেই সন্ত্রাস রোধে সেভাবে পদক্ষেপ নেওয়া হল না।