পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
মানবাধিকার কাউন্সিলের ৪৮তম বৈঠকে পূর্বনিধারিত ইস্যু এড়িয়ে কাশ্মীরের প্রসঙ্গ তোলেন পাকিস্তানের প্রতিনিধি। দীর্ঘদিনের পুরনো প্রসঙ্গ টেনে কাশ্মীরের মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে সওয়াল করেন তিনি। সঙ্গ দেয় ওআইসি। তারপরেই বিশ্বমঞ্চে পাকিস্তানে হাঁড়ি ভেঙে দেয় ভারত। পবন বাধে বলেন, রাষ্ট্রসঙ্ঘ বিশ্বজঙ্গি তকমা দিয়েছে এমন সন্ত্রাসবাদী সহ অন্যান্য জঙ্গিদের সরকারি নীতি অনুযায়ী মদত, প্রশিক্ষণ এবং আর্থিক সাহায্য দেয় পাকিস্তান। আর এটা বিশ্বে স্বীকৃত। এপরেই পাকিস্তানকে ‘ব্যর্থ রাষ্ট্র’ বলে সম্বোধন করেন তিনি। পবনের কথায়, পাকিস্তান জঙ্গিদের আঁতুড়ঘর এবং মানবাধিকার হননের জঘন্যতম উদাহরণ। আসলে পাকিস্তানের একটা অভ্যেসই হয়ে গিয়েছে, সুনির্দিষ্ট মঞ্চের অপব্যবহার করা এবং ভারতের বিরুদ্ধে মিথ্যে প্রচার করা।
শুধু প্রতিপক্ষকে আক্রমণ নয়, বিশ্বমঞ্চে ভারতকে গণতন্ত্রের পীঠস্থান হিসেবে তুলে ধরেন পবন। বিশ্ব দরবারে ভারত গণতন্ত্রের উজ্জ্বল নজির স্থাপন করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, হিন্দু, শিখ, খ্রিস্টান ও আহমাদিয়া সহ সংখ্যালঘুদের অধিকার সুরক্ষিত করতে পাকিস্তান ব্যর্থ। নাম না করে পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়েও ইসলামাবাদকে খোঁচা দিয়েছে ভারত। পবন বলেন, শুধু পাক ভূখণ্ড নয়, তাদের দখল করা এলাকাতেও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হাজার হাজার মহিলাকে অপহরণ, বলপূর্বক বিয়ে এবং ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে।
পাকিস্তানের পাশাপাশি ওআইসিকেও যোগ্য জবাব দেয় ভারত। জম্মু ও কাশ্মীরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নয়াদিল্লির নাক গলানোর কোনও অধিকার নেই বলে মন্তব্য করেছিল ইসলামিক দেশগুলির এই সংগঠন। তার জবাবে পবন বলেন, ‘আমরা আবারও দুঃখের সঙ্গে ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে ওআইসির মন্তব্য খারিজ করছি। ওআইসি অসহায়ভাবে নিজেদের পাকিস্তানের হাতে পণবন্দি করেছে।’