কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
তালিবান অবশ্য আগেই জানিয়ে দিয়েছে, পঞ্জশির তাদের দখলে। আর প্রতিরোধ বাহিনীর বেশিরভাগ যোদ্ধাই পালিয়ে পাহাড়ে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। প্রদেশের সব এলাকাতেই তালিবান বাহিনী মোতায়েন। তাই বিদ্রোহীরা এখন মুখ লুকিয়ে বেড়াচ্ছে। মানুষের সামনে তাঁদের কোনও উপস্থিতি নেই।
যদিও দু’তরফেই ঠিক হয়েছে, আগামী তিনদিন কোনও গোলাগুলি চলবে না। তালিবান সাংস্কৃতিক কমিশনের সদস্য আনামুল্লা সামাঙ্গানি বলেন, পঞ্জশিরের সব জায়গাই দখল করেছে তালিবান। প্রতিরোধ বাহিনীর স্থান এখন পাহাড়ের গুহায়। তবে তাদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তারা যাতে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসে শান্তিতে বসবাস করতে পারে, সেটাই আমরা নিশ্চিত করতে চাই।’ এদিকে পঞ্জশিরের মানুষ যে বর্তমানে নানা সমস্যায় জর্জরিত সেই ছবিও উঠে এসেছে। আফসানা মহম্মদি নামে এক বাসিন্দা বলেন, ‘এখানে খাবার নেই। শিশুরা অভুক্ত। সব জায়গাতেই মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। পঞ্জশিরের টেলিকম পরিষেবা ব্যবস্থা পুরোপুরি বন্ধ। বিদ্যুৎ সরবরাহও নেই। অবিলম্বে রাস্তা খুলে দিয়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করা দরকার।’ তাঁর মতোই পঞ্জশিরের মানুষ স্বাভাবিক জীবনে ফেরার অপেক্ষায় দিন গুনছেন। এই পরিস্থিতি তালিবানের আহ্বানে প্রতিরোধ বাহিনী সাড়া দেয় কি না সেটাই দেখার।