গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গবেষকদের বক্তব্য, ওই তীব্র আলোর মধ্যে অনেক ছোট ছোট কালো বিন্দু নজরে এসেছে। টাওয়ারের কাছে সেগুলিকে জড়ো হতে কিংবা এলোমেলোভাবে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। আদপে সেগুলি সবই পরিযায়ী পাখি। পোকামাকড় ও বাদুড়ের মতো পাখিগুলিও তীব্র আলোয় আকৃষ্ট হয়। দিগভ্রষ্ট হয়ে সেগুলি আলোর পাশে ঘুরপাক খেতে থাকে। এর ফলে আশপাশের ইমারতে ধাক্কা খেয়ে গুরুতর জখম হওয়া সম্ভাবনা তৈরি হয়। সেইসঙ্গে পথভ্রষ্ট হওয়ায় তাদের খাবারেও টানা পড়ে। ফলে ফি বছর জীবন সংশয় তৈরি হচ্ছে লক্ষাধিক পাখির। গবেষকরা জানিয়েছেন, এই সময় পাখিদের আচরণেও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে। ঠিক কী করবে, বুঝতে না পেরে সেগুলি জোরে জোরে চিত্কার করতে থাকে। ইতিমধ্যেই দূষণ, বিল্ডিংয়ে ধাক্কা, বাসস্থান ধ্বংস, আবহাওয়া পরিবর্তন সহ একাধিক কারণে প্রবল সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এরমধ্যে আরও বড় বিপদ হিসেবে হাজির হয়েছে শক্তিশালী আলোক রশ্মিগুলি।
২০০৫ সাল থেকে ক্ষতির পরিমাণ কমানোর চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানী, পরিবেশকর্মী ও মেমোরিয়ালের স্পনসররা। বর্তমানে এক হাজার পাখি একজায়গায় হলেই ২০ মিনিটের জন্য আলো বন্ধ করে দেন উদ্যোক্তারা। এছাড়া, আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে খবর।