রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
করোনার সেফ হোম বা আইসোলেশন সেন্টারে সার্স-কোভ-২-এর সংস্পর্শে এসেছেন এমন ১ হাজার ১২১ জন স্বেচ্ছাসেবকের উপর এই অ্যান্টিবডি প্রয়োগ করা হয়েছিল। সেখানে আশানুরূপ ফল মেলেনি। এ বিষয়ে গবেষকদলের প্রধান তথা কলরাডো ইউনিভার্সিটির মেডিসিন বিভাগের প্রফেসর মাইরন লেভিন বলেছেন, যাঁরা ভ্যাকসিন নিতে পারবে না বা যাঁদের টিকায় কাজ হচ্ছে না, এমন বহু মানুষের করোনা চিকিৎসা ও প্রতিরোধের জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন। তবে, গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনের অ্যান্টিবডি ককটেল কিছুটা হলেও সাফল্যের মুখ দেখেছে। তাদের তৈরি মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি ভ্যাকসিন নিতে না পারা এবং গুরুতর রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তিদের প্রয়োগ করতে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
গবেষণা রিপোর্ট প্রকাশের বহু আগে থেকেই অ্যাস্ট্রাজেনেকার এই ককটেল জনমানস ও চিকিৎসক মহলে আশার আলো জুগিয়েছিল। সেইমতো আমেরিকা সংশ্লিষ্ট ওষুধ কোম্পানিকে আগেই ৪৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার অনুদান দিয়েছে। এমনকী, চলতি বছরে ডেলিভারি দেওয়ার জন্য সাত লক্ষ ডোজ বরাত দিয়ে রেখেছিল আমেরিকা। ১০ লক্ষ ডোজের অর্ডার দিয়েছিল ব্রিটেন। কিন্তু, গবেষণায় আশানুরূপ সাফল্য না মেলায় বড় ধাক্কা খেল অ্যাস্ট্রাজেনেকা। যদিও তারা জানিয়েছে, অন্যান্য গবেষণা চলছে। খুব শীঘ্রই তার ফল জানা যাবে।