গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
২৭টি দেশের বিজ্ঞানী ও গবেষকদের নিয়ে তৈরি আইসিইআরের মূল লক্ষ্য হল এলিয়েনদের সম্পর্কে সত্য উদ্ঘাটন করা। সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, সাম্প্রতিককালে একাধিকবার মার্কিন নৌবাহিনীর সঙ্গে ভিনগ্রহীদের মহাকাশযান মুখোমুখি হয়েছে। যা বিজ্ঞানীদের মনে অজানাকে জানার উৎসাহ জুগিয়েছে। হেসেলটিনেভ বলেন, ‘ইউএফওগুলি এখন সমুদ্রের তলদেশ থেকে উঠে আসছে। আমাদের অনুমান, সমুদ্রের গভীরে থাকা খাতগুলিতে এলিয়েনদের বেস রয়েছে। শুনতে অদ্ভূত লাগলেও বিষয়টি নিয়ে ভেবে দেখার সময় এসেছে। কারণ, গোটা পৃথিবীর সমুদ্রগুলির মাত্র ৫ শতাংশ জানতে পেরেছি। তার থেকে অনেক বেশি জেনেছি মঙ্গল ও চাঁদ সম্পর্কে। তাই সমুদ্রের নীচে ভিনগ্রহীদের অস্তিত্ব থাকলেও থাকতে পারে।’
সম্প্রতি এক ডকুমেন্টারি পরিচালক রেডার ফুটেজের ভিডিও ক্লিপ প্রকাশ করেছিলেন ট্যুইটারে। সেই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, একটি নৌবাহিনীর জাহাজকে ঘিরে উড়ছে বেশ কয়েকটি ইউএফও। তবে, গত কয়েক মাসে এরকম একাধিক ঘটনা সামনে এসেছে। গতবছর মার্কিন নৌসেনা এইধরনের এলিয়েন-সাক্ষাতের সাতটি ঘটনার কথা জানিয়েছিল।