পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রায় দু’বছর পর জি-৭ দেশের বিদেশমন্ত্রীরা মুখোমুখি বৈঠকে বসলেন। মায়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান এবং চীনের অগ্রগতি প্রতিরোধই এই বৈঠকের অন্যতম বিষয়। বৈঠকের আহ্বায়ক দেশ হিসেবে ব্রিটেন এখন বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলির একতাকে তুলে ধরতে চাইছে। তাৎপর্যপূর্ণভাবে ব্রিটেনের বিদেশ সচিব ডমিনিক র্যাব এই বৈঠককে, ‘কূটনীতি ফিরে এসেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন। তবে, করোনার সময় এই মুখোমুখি বৈঠক ঘিরে নানা মহলে প্রশ্ন উঠেছে। সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, ‘ভারত সহ জি-৭ গোষ্ঠীর দেশগুলির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অনেক ভালো। যাঁরা নিজেদের করোনার সংস্পর্শে এসেছেন বলে মনে করছেন, তাঁরা সরে গিয়েছেন।’
এরপরেই থামছে না বিতর্ক। ব্রিটেনের সংবাদপত্র ‘ফিনান্সিয়াল টাইমস’-কে এক ভারতীয় আধিকারিক জানিয়েছেন, মন্ত্রী সহ প্রতিনিধিদলের প্রত্যেক সদস্যের ব্রিটেনে রওনা দেওয়ার আগে করোনা পরীক্ষা হয়। সকলেরই পরীক্ষার ফল নেগেটিভ আসে। তবে ব্রিটেনে গিয়ে দু’জনের করোনা ধরা পড়ে। ইতিমধ্যে ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র সচিব প্রীতি প্যাটেলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জয়শঙ্কর। তবে এই বৈঠকে সামাজিক দূরত্ববিধি মানা হয়েছিল। তাই এই বৈঠক থেকে সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনাও কম। এরপর থেকে লন্ডনের ল্যাঙ্কেস্টার হাউসে দু’দিনের বৈঠকে ভারতের আর কোনও প্রতিনিধি সশরীরে যোগ দেননি।