কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এর আগে প্যারিস এবং দেশের উত্তর ও দক্ষিণ প্রান্তের বেশ কয়েকটি জায়গায় বিধিনিষেধ ছিল। এবার দেশজুড়ে একমাস লকডাউন পালন করার সিদ্ধান্ত নিল সরকার। তবে এহেন পরিস্থিতিতেও যাতে পড়াশোনার ক্ষতি না হয়, তাই প্রাইমারি এবং নার্সারি স্কুল তিন সপ্তাহ পর খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে হাইস্কুল চার সপ্তাহই বন্ধ থাকবে বলে খবর। মাসখানেক লকডাউনের মাধ্যমেই বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যাবে বলে মনে করছে ফ্রান্স সরকার। অন্যদিকে যে লক্ষ্য নিয়ে টিকাকরণে জোর দেওয়া হয়েছিল, সেভাবে টিকাকরণ হয়নি বলে সংক্রমণ বাড়ছে বলে মনে করা হচ্ছে। গত ফেব্রুয়ারি থেকে সংক্রমণের হার গড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। হাসপাতালে বেডের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। তবে যথার্থ পদক্ষেপের সঙ্গে দ্রুত টিকাকরণও প্রয়োজন বলে মত বিশেষজ্ঞদের। কারণ দেশে ফের লকডাউন চালু হলে গত বছরের শেষদিক থেকে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির যে কিছুটা উন্নতি হয়েছিল তার উপর ফের কোপ পড়বে।