পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
দিনটা ছিল ভ্যালেন্টাইনস ডে। বাড়ির কিছু পুরনো কার্ডবোর্ডের বাক্স স্থানীয় বর্জ্য সংগ্রহকারী কেন্দ্রে দিতে গিয়েছিলেন জেমস। তখনই কোনওভাবে তাঁর আঙুল থেকে একটি আংটি খুলে পড়ে। আর পড়বি তো পড় আবর্জনার স্তূপে! স্বাভাবিকভাবেই মুষড়ে পড়েন জেমস। প্রেম দিবসে আংটি ছাড়া বাড়ি ঢুকলে স্ত্রীর প্রতিক্রিয়া কী হবে, সেটা ভেবেই রক্তচাপ বাড়ছিল তাঁর। হাল প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলেন। তবুও একটা শেষ চেষ্টা করে দেখতে তিনি দ্বারস্থ হন ওই কেন্দ্রের সুপারভাইজার ফিল কুপারের। তড়িঘড়ি চার কর্মীকে তলব করেন তিনি। সময় নষ্ট না করে ওই আংটি খুঁজতে বলেন ফিল। মিনিট ২০ খোঁজার পরই উদ্ধার হয় আংটি। অসাধ্য সাধন করে নিজেদের পরিশ্রমের চেয়ে জেমসের ভাগ্যেরই গুণকীর্তন করেছেন সাফাইকর্মীরা। তাঁদের কথায়, ‘সত্যিই ওঁর ভাগ্য সহায়। আংটিটি বর্জ্য ব্যাগে চালান হয়ে গেলে আর পাওয়া যেত না।’
গোটা ঘটনাটি ফেসবুকে পোস্ট করে ওই কর্মীদের প্রশংসা করেছে নর্থ টাইনসাইড কাউন্সিল। তাদের হয়েই বর্জ্য সংগ্রহ ও সেগুলির ব্যবস্থাপনার কাজ করে ওই সংস্থা। আর স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে দুই সন্তানের পিতা জেমস বলছেন, ‘দাম নিয়ে আমার মাথাব্যথা ছিল না। আসলে ওই আংটিতে আমার স্ত্রী লারার হাতের লেখায় আমাদের বিয়ের তারিখ খোদাই করা রয়েছে। ওটা আমার কাছে অমূল্য।’