বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন বিচারক বলেন, পেশ হওয়া তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আমি নিশ্চিত, বাস্তবেই অ্যাসাঞ্জের আত্মঘাতী হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। রায় ঘোষণার পর এদিন চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি অ্যাসাঞ্জের স্ত্রী স্টেলা মরিস। উচ্ছ্বসিত উইকিলিকসের এডিটর-ইন-চিফ ক্রিসটিনও। মধ্য লন্ডনে ওল্ড বেইলি আদালতের বাইরে এদিন সকাল থেকে ভিড় করেছিলেন অ্যাসাঞ্জের সমর্থকরা। উইকিলিকস প্রতিষ্ঠাতার মুক্তির দাবিতে স্লোগান দেন তাঁরা। আদালতের রায়ে খুশি তাঁরাও। আদালতে অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী দলের যুক্তি ছিল, এই মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রনোদিত। সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিপন্থী। তবে এদিনের রায় অ্যাসাঞ্জের পক্ষে গেলেও উচ্চ আদালতে তাকে চ্যালেঞ্জ জানানোর সুযোগ রয়েছে মার্কিন প্রশাসনকে প্রতিনিধিত্ব করা আইনজীবীদের সামনে।