অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
সম্প্রতি নেপাল সফরে গিয়েছিলেন সেনাপ্রধান এম এম নারাভানে এবং গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর প্রধান সামন্ত গোয়েল। তারপরেই কাঠমাণ্ডু যান বিদেশ সচিব শ্রিংলা। কালাপানি, লিপুলেখ ভূখণ্ড নিয়ে বিতর্কের পর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পুনরায় উন্নতির লক্ষ্যেই এই সফর ছিল। তারপর চীনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই সফর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা সাম্প্রতিক অতীতে নেপালের ভারত নির্ভরতা কমাতে উদ্যোগী হয়েছে চীন। সেজন্য নেপালের বিভিন্ন পরিকাঠামো উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রকল্পে বিনিয়োগ করছে তারা। সেকারণেই নেপালের শাসকদল নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (এনসিপি) কাছাকাছি আসতে চাইছে বেজিং। এমনকী, চীন ঘনিষ্ঠতা নিয়ে এনসিপির মধ্যে যে বিভাজন দেখা গিয়েছে, তাও মেটাতে উদ্যোগী হয়েছে ড্রাগনের দেশ।
এদিকে, নেপালে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত হৌ ইয়াংকি প্রায়ই প্রধানমন্ত্রী ওলি এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দাহালের মতো শীর্ষনেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেইমতো গত সপ্তাহেও ওলির সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ইয়াংকি। সূত্রের খবর, সেখানে তিনি মধ্যস্থতাকারী হিসেবে শাসকদলের বিভাজন মেটাতে প্রধানমন্ত্রীকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু রাষ্ট্রদূতকে ওলি জানিয়ে দেন, দলের অন্তর্বর্তী সমস্যা মেটাতে কোনও বিদেশি রাষ্ট্রের সাহায্য চান না।