অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
চীনের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাতের সময় চলতি বছরের মে মাস থেকে নেপালের সঙ্গেও ভারতের সীমান্ত নিয়ে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় শুরু হয়। সেই সুযোগটি নিতে আসরে নামে চীন। নেপালকে চীনই যে পরোক্ষে প্ররোচনা দিয়েছে ভারতের বিরুদ্ধে তা নিয়ে কোনও সংশয় নেই ভারতের। ভারত বিরোধী সেই প্রবণতায় নেপালের সরকার সবথেকে বেশি ধাক্কা খেয়েছে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে। সরকার তথা শাসক দলের একাংশই নেপালের ভারত বিরোধী অবস্থানের বিরুদ্ধে গিয়ে রীতিমতো বিদ্রোহ প্রকাশ করে। প্রধানমন্ত্রীর গদি রক্ষাই সমস্যা হয়ে যায়। অবশেষে ভারতের বিদেশসচিবের নেপাল সফর থেকে স্পষ্ট, নেপাল আবার নরম মনোভাব নিতে বাধ্য হচ্ছে। সেই কারণেই বিদেশসচিব শ্রীংলা নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলির সঙ্গেও বৈঠক করেছেন।
এই বৈঠকে সবথেকে বেশি জোর দেওয়া হয়েছে সীমান্ত বাণিজ্য এবং পরিকাঠামো নির্মাণ নিয়ে। সম্প্রতি বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর গিয়েছিলেন কাঠমান্ডু। এবার বিদেশসচিব। সঙ্গে ভ্যাকসিনের আশ্বাস। সুতরাং আবার যে ভারত ও নেপালের সম্পর্কের বরফ গলছে সেটা স্পষ্ট।