কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের পাশাপাশি রাশিয়ায় সাধারণের ব্যবহারের জন্যও স্পুটনিক ভি টিকার ট্রায়াল চালানো হয়েছে। দশ হাজারেরও বেশি মানুষের উপর এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে দেখা গিয়েছে, ৯০ শতাংশেরও বেশি ক্ষেত্রে তা সফল। ট্রায়াল চলাকালীন ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা ব্যক্তিদের শরীরে কোনওরকম বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। যদিও এখনও পর্যন্ত তাঁদের উপর নজরদারি চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। মস্কোর ২৯টি ক্লিনিকে তৃতীয় পর্যায়ের তথাকথিত ট্রায়াল চলছে স্পুটনিক ভি’র। এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন ৪০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক।
সূত্রের খবর, স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ দেওয়ার ২১ দিন পর তা কেমন কাজ করছে দেখতে সমীক্ষা চালানো হয়। সেপ্টেম্বরে বৃহত্তর পরিসরে এই টিকার ট্রায়াল শুরু হয়। তার আগেই অবশ্য আগস্টে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়া করোনার ভ্যাকসিন সামনে আনে। রাশিয়ান ডিরেক্ট ইনভেসমেন্ট ফান্ডের (আরডিআইএফ) তরফে জানানো হয়েছে, আরও ছ’মাস ধরে তাদের টিকার ট্রায়াল চলবে। তার পর তা প্রকাশিত করা হবে আন্তর্জাতিক মেডিক্যাল জার্নালে।
আরডিআইএফ প্রধান কিরিল দিমিত্রিভ জানিয়েছেন, তথ্যের ভিত্তিতে খুব ভালো ফলাফল দেখা যাচ্ছে। করোনাকে হারিয়ে দিতে আমাদের ভ্যাকসিন দারুণভাবে যে কার্যকরী তা বলার অপেক্ষা রাখে না। একইসঙ্গে তাঁর সংযোজন, এই ভ্যাকসিন তৈরির ইতিহাস নিয়ে প্রবীণরা একদিন তাঁদের নাতি-নাতনিদের সঙ্গেও গল্প করতে পারবেন।