গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
মোমেন এদিন বলেন, আগামী মাসে ভার্চুয়াল বৈঠক সারবেন মোদি ও হাসিনা। সূত্রের খবর, ভারতের পক্ষ থেকে ১৬ ডিসেম্বর এই বৈঠকের প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে আগে থেকে অন্য কাজ থাকায় সেইদিন হাসিনার পক্ষে বৈঠক সম্ভব নয় বলে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জানানো হয়। অগত্যা ডিসেম্বরের অন্য কোনও দিন ভার্চুয়াল বৈঠক হবে। বিশেষ কোনও পরিস্থিতিতে যে কোনও রাষ্ট্রনেতার বিদেশ সফর সব সময়ই আলাদা গুরুত্ব বহন করে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০১৯ সালের নভেম্বরে শেষ বিদেশ সফর করেছেন। আর এই দীর্ঘ সময়ে মাত্র দু’বার বিদেশ সফর করেছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সাউথ ব্লকের কর্তাদের মতে, দীর্ঘ প্রায় দেড় বছরের ব্যবধানে বিদেশ সফরে স্বাধীনতা উদযাপনে শামিল হয়ে মোদি বাংলাদেশের পাশে থাকার বার্তা দেবেন। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন সহ বেশ কিছু বিষয়ে সম্প্রতি ঢাকার সঙ্গে দিল্লির দূরত্ব তৈরি হয়েছে। চীনও বাংলাদেশে তাদের প্রভাব বাড়াচ্ছে। যা নিয়ে চিন্তিত দিল্লি। ইতিমধ্যে বাংলাদেশের ক্ষোভ প্রশমনে আস্থাবর্ধক পদক্ষেপ শুরু করেছে ভারত। বাংলাদেশে ভারতের হাই কমিশনার নিযুক্ত করা হয়েছে বিক্রম দোরাইস্বামীকে। তাঁর বাংলাদেশের যোগাযোগকে কাজে লাগাতে চায় ভারত। মোমেনের সঙ্গে দোরাইস্বামী বেশ কয়েকটি বৈঠক সেরেছেন বলে খবর।