কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
১৫ অক্টোবর। ফ্লোরিডার মায়ামিতে হবে দ্বিতীয় দফার বিতর্ক। ট্রাম্প করোনা সংক্রামিত হওয়ায় যা নিয়ে তীব্র অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। কিন্তু তিন রাত হাসপাতালে কাটিয়ে গত সোমবার হোয়াইট হাউসে ফিরে আসেন ট্রাম্প। ঘরে ফিরেই মাস্ক খুলে নিজেকে সুস্থ দাবি করেন। সম্মতি দিয়েছেন চিকিৎসকরাও। তবু নিশ্চিত হতে পারছেন না জো বিডেন। ডেমোক্র্যাট শিবিরের দাবি, করোনার উপসর্গ না থাকলেও কোভিড আক্রান্ত ব্যক্তিকে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আইসোলেশনে থাকতে হয়। তবে ট্রাম্প এসব কিছুর ধার ধারেননি। এই অবস্থায় ট্রাম্পের সঙ্গে দ্বিতীয় বিতর্কে অংশ নেওয়ার বিষয়ে ধন্দে বাইডেন। তাঁর প্রতিক্রিয়া, ‘অনেক মানুষ সংক্রমিত হয়েছেন। এক্ষেত্রে আমাদের কঠোর নির্দেশিকা অনুসরণ করা উচিত। এটা একটি অত্যন্ত গুরুতর সমস্যা।’ ভার্চুয়ালি এই বিতর্ক সভা আয়োজনের দাবিও ওঠে। পত্রপাঠ তা খারিজ করে দেন ট্রাম্প। সাফ জানান, বিতর্ক হবে মুখোমুখি। ডেমোক্র্যাট শিবিরকে বিন্দুমাত্র জমি ছাড়া হবে না, বুঝিয়ে দিয়েছেন বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট। বৃহস্পতিবার ভাইস প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্কের পরই ট্যুইটারে মাইক পেন্সকে জয়ী ঘোষণা করেন ট্রাম্প। পাশাপাশি বিডেন-হ্যারিসকে বিঁধে বলেন, নির্বাচনে যদি জো বিডেন জেতেন, তাহলে একমাসের মধ্যে প্রেসিডেন্টের আসন দখল করে নেবেন ‘বামপন্থী’ কমলা হ্যারিস। যদিও ট্রাম্পের কথায় পাত্তা দিতে নারাজ ডেমোক্র্যাট শিবির। কেন? ব্যাখ্যা করেছেন অধ্যাপক জোয়েল গোল্ডস্টেইন। তাঁর কথায়, কমলা হ্যারিসের উপর যথেষ্ট আস্থা রয়েছে ডেমোক্র্যাটদের। ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে ওবামা আমলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন বিডেন। তিনি চান, হ্যারিসও একই ভূমিকা পালন করুন। তবে এই ভোটে জিতলে ২০২৪ সালে ডেমোক্র্যাটদের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে পারেন কমলা হ্যারিস। বিডেন অবশ্য এসব নিয়ে ভাবিত নন। তাঁর চিন্তা একটাই—ট্রাম্পের করোনা কি পুরোপুরি সেরেছে? স্পষ্ট উত্তর মিলছে না তো! বাবার হয়ে প্রচারে এরিক ট্রাম্প।-পিটিআই