পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
করোনাকালে অটিস্টিক শিশুদের দেখভালের বিষয়টি দুনিয়াজুড়ে গুরুতর সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। প্রিয়জন পাশে থাকলে তারা স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করে। কিন্তু, সেই ভরসার মানুষটি চোখের আড়াল হলেই নিঃসঙ্গ পরিবেশে তাদের মানসিক জটিলতাগুলি প্রকাশ পেতে থাকে। শুক্রবার ক্যামেরনের ক্ষেত্রেও সেটাই ঘটেছিল বলে জানান গোল্ডা। বাড়িতে আসা পুলিস অফিসারকেও ছেলের অসুখের কথা বুঝিয়ে বলেছিলেন তিনি। কিন্তু, গোল্ডার অভিযোগ, মুখে ক্যামেরনকে শান্ত করার কথা বলে ওই অফিসার পরিবারের সকলকে বাড়ির বাইরে বের করে দেন। এরপর ক্যামেরনকে নিয়ে একটি ঘরে ঢুকে পড়েন তিনি। মিনিট পাঁচেক পর গোল্ডার কানে আসে, ওই পুলিস অফিসার ক্যামেরনকে হাঁটু মুড়ে বসার নির্দেশ দিচ্ছেন। আর তার কিছুক্ষণের মধ্যেই ভেসে আসে গুলির শব্দ। এরপরই তড়িঘড়ি ঘরে ঢুকে রক্তাক্ত ক্যামেরনকে উদ্ধার করেন গোল্ডা। ঘটনার পর অভিযুক্ত অফিসারের তরফে সাফাই দেওয়া হয়েছে, ক্যামেরনের হাতে অস্ত্র রয়েছে মনে করে তিনি রাবার বুলেট চালিয়েছিলেন। যদিও পুলিস জানিয়েছে, প্রাথমিক তল্লাশির পর ঘটনাস্থল থেকে কোনও হাতিয়ার উদ্ধার হয়নি। সল্টলেক সিটি পুলিসের তরফে সার্জেন্ট কিথ হরক্স জানিয়েছেন, ওই পুলিসকর্মীর বডি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখে তদন্ত চলছে। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ওই কিশোর পালানোর চেষ্টা করছিল। সেই সময় এক অফিসার তার পিছনে কিছুটা ধাওয়া করে গুলি চালান। মেয়র এরিন মেন্ডেনহলের জবাব, ‘আমি চাইব দ্রুত স্বচ্ছতার সঙ্গে তদন্ত প্রক্রিয়া শেষ হোক। দোষীর যথাযথ শাস্তি হোক।’