রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
তবে নতুন করে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে চীনও। করোনা ভাইরাসের আঁতুরঘর উহানে ফের নতুন করে সংক্রমণের খবর আসতে শুরু করেছে। জানা যাচ্ছে, আগে যাঁরা সুস্থ হয়ে গিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে ৯০ শতাংশের দেহে পুনরায় বাসা বাঁধতে শুরু করেছে এই মারণ ভাইরাস। তাঁদের ফুসফুসের অবস্থা খুবই খারাপ। ভাইরাসের এহেন প্রত্যাবর্তনে পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, সেটাই এখন ভাবাচ্ছে বিশ্বের সব দেশকে। ভ্যাকসিন কবে বেরোবে তার কোনও সদুত্তর কেউ দিতে পারছেন না। প্রতিটি দেশই ভ্যাকসিন আবিষ্কার নিয়ে নিজেদের মতো করে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাচ্ছে। ব্রিটেন আগে থেকে ভ্যাকসিন মজুতের লক্ষ্যে স্কটল্যান্ডের একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থায় এক কোটি ৮০ লক্ষ ডলার বিনিয়োগ করতে চলেছে। অন্যদিকে, জনসন অ্যান্ড জনসন সংস্থা তাদের পরীক্ষামূলক কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের দশ কোটি ডোজ আমেরিকাকে সরবরাহ করতে চলেছে। এদিকে গত তিন মাসের মধ্যে মাত্র একদিনের মধ্যে সর্বোচ্চ সংক্রমণ হল জার্মানিতে। সংশ্লিষ্ট দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, একদিনে ১,০৪৩ জন করোনা সংক্রামিত হয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে অদূর ভবিষ্যতে বড় কোনও খেলা বা মিউজিক কনফারেন্সের মতো বড় অনুষ্ঠানের আয়োজন সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। পাশাপাশি ব্যাঙ্ক অব ইংল্যান্ড দাবি করেছে, ব্রিটেনের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে বেশ সময় লাগবে। এ বছরের শেষে বেকারত্বের হার সাড়ে সাত শতাংশে পৌঁছেবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।