বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
রোলস রয়েসই এই নয়া বিমানের ইঞ্জিন তৈরি করবে। সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বর্তমানে যে সুপারসনিক বিমান রয়েছে, সেগুলি ‘মাক ২’ শ্রেণীতে পড়ে। অর্থাৎ এগুলি শব্দের থেকে প্রায় দু’গুণ গতিতে ছুটতে সক্ষম। ১৯৭৬ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই বিমানগুলি ব্যবহার হয়েছে। কিন্তু, গ্যালাকটিক এবং রোলস রয়েস যে নয়া ইঞ্জিন তৈরি করছে, তার সাহায্যে শব্দের থেকে তিন গুণ গতিতে ছুটতে পারবে বিমান। স্পেস এক্স সহ বিশ্বের একাধিক সংস্থা এমন বিমান বানানোর জন্য লড়াই চালাচ্ছে। যাতে আগ্রহীদের মহাকাশ ভ্রমণে নিয়ে যাওয়া যায়। নাসা নিজেও এই প্রতিযোগিতায় শামিল। নয়া ‘মাক ৩’ বিমানের নকশা প্রকাশ করে তাদের চমকে দিল গ্যালাকটিক এবং রোলস রয়েস।
গ্যালাকটিকের প্রধান স্পেস অফিসার জর্জ হোয়াইটসাইড বলেন, এই বিশেষ বিমানে ৯ থেকে ১৯ জন পর্যটক বসতে পারবেন। সাধারণ রানওয়েতে ওঠা-নামা করতেও সক্ষম এই ‘মাক ৩’। তবে সেই দিন এখনও দূরে।