গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ন্যাশনাল সিকিউরিটি বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাটর্নি জেনারেল জন সি ডিমার্স বলেছেন, ‘চীনা লিবারেশন আর্মির (পিএলএ) এই চার সদস্য আমেরিকায় রিসার্চ করার জন্য ভিসার আবেদন করেছিলেন। অথচ, তাঁরা পিএলএ-যোগের কথা গোপন করে গিয়েছেন। এফবিআইয়ের জাতীয় নিরাপত্তা বিভাগের এগজিকিউটিভ অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর জন ব্রাউন বলেন, ‘বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের পড়ুয়া ও গবেষকদের উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ দেয় আমেরিকা। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে চীনের সরকার আমেরিকার কল্যাণমূলক কাজগুলিকে ধ্বংস করতে চাইছে।’
ক্যালিফোর্নিয়ায় দায়ের হওয়া অভিযোগ এবং আদালতের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে জে-১ নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসা পেয়ে পরের বছর ২৬ মার্চ জিন ওয়াং মার্কিন মুলুকে প্রবেশ করেছিলেন। ভিসার আবেদন করার সময় জিন বলেছিলেন, তিনি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ায় রিসার্চ করতে যাচ্ছেন। কিন্তু, লস এঞ্জেলস বিমানবন্দরে কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন (সিবিপি)-এর ইন্টারভিউয়ে জিন বলেন, উনি এখনও চীনা সেনাবাহিনীর ‘লেভেল-৯’ টেকনিশিয়ান পদে কর্মরত। একইভাবে ভিসার ইন্টারভিউতে চেন সং বলেছিলেন, ২০১১ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত তিনি চীনের সেনা তথা জি ডি হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। কিন্তু পরে দেখা যায়, চেন আসলে বাহিনীতেই। তৃতীয় ব্যক্তি কাইকাই ঝাউ আমেরিকায় ভিসা আবেদন করতে গিয়ে বলেছিলেন, তিনি সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুক্ত নন। অথচ, ঝাউয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি চীনা সেনাবাহিনীর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব ডিফেন্স টেকনোলজিতে কর্মরত ছিলেন। জুয়ান তাংও ভিসা ইন্টারভিউতে সেনা-যোগের কথা অস্বীকার করেছিলেন। কিন্তু মার্কিন বিচার বিভাগ জানতে পেরেছে, এই চীনা পড়ুয়া সেদেশের বায়ুসেনায় কর্মরত।