বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, জোসেফ সাসেক্স হাসপাতালের ক্যাটারিং বিভাগের কর্মী। ঘটনার দিন সকালে তিনি গায়নোকলজি ওয়ার্ডে কর্তব্যরত ছিলেন। সেই সময় অভিযুক্ত যুবক জোসেফকে তাঁর স্টাফ পাস-কে কাজে লাগিয়ে হাসপাতালের ক্যাবিনেট থেকে কিছু ওষুধ নিয়ে আসার অনুরোধ জানায়। জোসেফ তা দিতে অস্বীকার করেন। যার জেরে দু’জনের মধ্যে বচসা শুরু হয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, এরপর পকেট থেকে ধারালো ছুরি বের করে জোসেফের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে কনোলি। জোসেফকে মেঝেতে ফেলে নৃশংসভাবে কোপাতে থাকে সে। তারপর সুযোগ বুঝে হাসপাতাল থেকে চম্পট দেয়।
ঘটনার খবর জানাজানি হতেই ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ছুটে আসেন। গুরুতর আহত জোসেফকে ওই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনাচক্রে জোসেফের স্ত্রী বীণা একই হাসপাতালের নার্স। নাইট ডিউটি সেরে রবিবার সকালে ঘরে ফিরেছিলেন তিনি। আচমকা হামলার ঘটনা শুনে দৃশ্যত বিহ্বল বীণা বলেন, ‘আমি জানি না জোসেফ কেমন আছে। শনিবারের নাইট শিফটের পর আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। তারপর সকালে হামলার খবর পাই।' যদিও সাসেক্স পুলিসের তরফে তাঁকে আশ্বস্ত করা হয়। জোসেফ এখন আগের চেয়ে অনেক সুস্থ বলেই জানিয়েছেন তাঁরা। অন্যদিকে দ্রুত তল্লাশি চালিয়ে ঘটনার একঘণ্টার মধ্যেই কনোলিকে আটক করেছে পুলিস। তদন্তকারী অফিসারের কথায়, ‘হাসপাতাল থেকে ঢিলছোঁড়া দূরে উইলসন স্ট্রিট থেকে বছর তিরিশের ওই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিশদ জিজ্ঞাসাবাদ ও তদন্তের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে।’ যদিও এই দুষ্কৃতী হামলাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেখছে সাসেক্স পুলিস। এর সঙ্গে নাশকতার কোনও যোগ নেই বলেই দাবি করেছেন তাঁরা। সস্ত্রীক জোসেফ জর্জ ।