পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এদিন পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকের অফিসে সে দেশের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আহমেদ ইরফান একটি সাংবাদিক বৈঠক করেন। সঙ্গে ছিলেন দক্ষিণ এশিয়া এবং সার্ক গোষ্ঠীর ডিজি জাইদ হাফিজ চৌধুরী। সেখানে তাঁরা বলেন, গত মে মাসে পাকিস্তান আন্তর্জাতিক আদালতের রিভিউ এবং রিকনসিডারেশন অর্ডিন্যান্স কার্যকর করেছে। সেই অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কুলভুষণকে মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে রিভিউ পিটিশন দায়ের করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তিনি তা দায়ের করতে অস্বীকার করেছেন। ইরফানের কথায়, গত ১৭ জুন কুলভূষণ যাদবকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা পুনর্বিবেচনায় রিভিউ পিটিশন দায়ের করতে বলা হয়েছিল। দেওয়া হয়েছিল আইনি সহায়তাও। ভারতীয় হাইকমিশনকেও জানানো হয়েছিল। কিন্তু তিনি তা দায়ের করতে অস্বীকার করেছেন। উল্টে অতীতে তাঁর দায়ের করা প্রাণভিক্ষার আর্জি নিয়েই কুলভুষণ এগতে চান। এই গোটা প্রক্রিয়ার শুরুতে তাঁকে তাঁর মা ও স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হয়েছিল। এখন আমরা ওঁকে বাবা ও স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার অনুমতি দিয়েছি বলেও জানিয়েছেন ইরফান।
আন্তর্জাতিক মঞ্চে তুমুল সমালোচনার পর গত বছর পাকিস্তান জানিয়েছিল, সেনা আইনে সংশোধন এনে কুলভূষণ যাদবকে নাগরিক আদালতে আবেদন করার সুযোগ দেওয়া হবে। কিন্তু সবটাই যে ভাঁওতা, তা ইসলামাবাদের এদিনের দাবিতে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে।