পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ওই কমিশনের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক জি জিনপিংয়ের নেতৃত্বে বেজিং তাদের বিদেশ নীতিতে আরও আগ্রাসী হচ্ছে। বিশেষত নয়াদিল্লির বিরুদ্ধে। ২০১৩ সাল থেকে চীন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা সহ সীমান্তে পাঁচবার ভারতের সঙ্গে বড়সড় বিবাদে জড়িয়েছে। সীমান্ত পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে দু’দেশই একাধিক চুক্তি করেছে। কিন্তু স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পথে বারবার বাধা সৃষ্টি করেছে চীন। এমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে মার্কিন-চীন অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা কমিশনের ওই রিপোর্টে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আমেরিকা ও তার সহযোগীদের সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান সুসম্পর্কের কারণে চীন সরকার বিশেষভাবে ভীত। নয়াদিল্লি যাতে ওয়াশিংটনের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক না রাখে, সেজন্যই চীনের এই আগ্রাসন। ২০১২ সালে জিনপিং প্রেসিডেন্ট পদে বসার পর থেকেই ভারতের প্রতি চীনের আচরণ বদলে যায় বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে মার্কিন রিপোর্টে।
এদিকে, ভারতের প্রতি চীনের আগ্রাসন নিয়ে সরব হয়েছেন মার্কিন সেনেটররা। চীন নিজেদের আগ্রাসী মনোভাব তুঙ্গে তুলেছে বলে বৃহস্পতিবার মন্তব্য করেছেন মার্কিন সেনেটর টম কটন। তিনি বলেছেন, হংকং নিয়ে ব্রিটেনকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি ভেঙেছে চীন। আবার আমেরিকারও বিশ্বাসভঙ্গ করেছে তারা।