বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
গবেষকেরা জানিয়েছেন, ২০১১-২০১৮ সালের মধ্যে চীনের ১০টি প্রদেশ থেকে প্রায় ৩০ হাজার শুয়োরের লালারসের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এরপর নমুনাগুলি বিশ্লেষণ করতেই ১৭৯ রকমের সোয়াইন ফ্লু ভাইরাসের খোঁজ মেলে। তাৎপর্যের বিষয়, সেইসমস্ত ভাইরাসের মধ্যে অধিকাংশই ছিল নতুন আবিষ্কৃত ‘জি ৪’ গোত্রের। শুধু তাই নয়, ২০১৬ সাল থেকেই এই জি৪ ভাইরাস শুয়োরের দেহে সক্রিয় ছিল বলে অনুমান গবেষকদের। যার জেরে ইতিমধ্যে শুয়োর খামারে কাজ করেন এমন ১০.৪ শতাংশ কর্মীর ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। দুশ্চিন্তা বাড়িয়েছে আরও একটি তথ্য। গবেষণায় উঠে এসেছে, জি ৪ ভাইরাসটি বাকি ভাইরাসগুলির তুলনায় অনেক বেশি সংক্রামক। আপাতত শুয়োর থেকে মানুষের শরীরে ভাইরাসটির ছড়িয়ে পড়ার প্রমাণ মিলেছে। যদিও মানুষ থেকে মানুষে তা আদৌ সংক্রামিত হয় কি না, সে বিষয়ে খোঁজ চালানো হচ্ছে।