গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
অন্যদিকে, প্রবল উত্তপ্ত লাদাখও। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে অন্তত ৪৫ হাজার সেনা মোতায়েন করা হচ্ছে লাদাখের সাব সেক্টর নর্থ, গলওয়ান উপত্যকার পেট্রলিং পয়েন্ট ১৪, ১৫, ১৭ এবং হট স্প্রিং এলাকায় (পেট্রলিং পয়েন্ট ১৭-এ)। গত ৩৬ ঘণ্টায় চীনের ফাইটার জেটকে সীমান্তের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে ৩ নম্বর ফিঙ্গার পয়েন্টের কাছে চলে আসতে দেখা গিয়েছে। হোটন এয়ারবেসে এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থাও মোতায়েন করেছে চীন। তারপরই সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেম আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। তাই সরাসরি ৩ নম্বর ফরওয়ার্ড বেসে আনা হয়েছে ‘আকাশ’ মিসাইল।
গত ২২ জুন সেনাস্তরের বৈঠকের পর প্রাথমিকভাবে গলওয়ান উপত্যকার দুটি পয়েন্ট থেকে সরে গিয়েছিল লালফৌজ। কিন্তু তারপরই দেখা যায়, ওই প্রতীকী পিছু হটার আড়ালে চীন লাদাখের বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে আরও বেশি সেনা মোতায়েন করেছে। তারই জবাব দিতে চণ্ডীগড় এয়ারবেস থেকে সি-১৭ গ্লোবমাস্টার কার্গো লাগাতার রসদ নিয়ে লাদাখ যাওয়া শুরু করেছে। সেনা সূত্রে খবর, মেকানাইজড ইনফ্যান্ট্রি, এয়ার সার্ভিলিয়েন্স রাডার, ফ্রন্টলাইন ফাইটার জেট লাদাখে নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া জোরদার হয়েছে। দৌলত বেগ ওল্ডি, ফুককে এবং নিওমা-লাদাখ সীমান্তের এই তিন অ্যাডভান্সড ল্যান্ডিং গ্রাউন্ডকে ভারতীয় বায়ুসেনা ‘অ্যাক্টিভেট’ স্টেটাস দিয়েছে। পাশাপাশি নৌবাহিনীও ভারত মহাসাগর ও আরব সাগরে টহলদারি বাড়িয়েছে। কারণ মার্কিন গোয়েন্দা বাহিনীর সূত্রের খবর, চীন সমুদ্ররুটেও হানা দেওয়ার কৌশল নিতে পারে। আর তাই সমুদ্রপথে আক্রমণের আগাম মোকাবিলায় প্রস্তুত নৌবাহিনীও। হাতিয়ার? পি-৮১ নেপচুন এয়ারক্র্যাফ্ট।