কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে, দেশজুড়ে প্রতিবাদের মধ্যেও ফ্লয়েডের মৃত্যু সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে নতুন করে বিতর্কে জড়িয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘গত সপ্তাহে কী ঘটেছে, তা আমরা সবাই দেখেছি। এটা ঘটতে দেওয়া যায় না। জর্জ নিশ্চয়ই উপর থেকে সব দেখে বলছে, যা হচ্ছে তা দেশের পক্ষে ভালোই হচ্ছে। এটা জর্জের জন্য একটা দারুণ দিন (গ্রেট ডে)। সকলের জন্য দারুণ দিন।’ এই নিয়ে চাপানউতোর শুরু হয়েছে। যদিও ট্রাম্পের ব্যাখ্যা, সাম্যের বিচারে দিনটি অবশ্যই ‘গ্রেট ডে’। কিন্তু, তাঁর সমালোচকরা তা মানতে নারাজ। কারণ, বর্ণবৈষম্য, পুলিসি বর্বরতার প্রশ্নে তিনি চুপ থেকেছেন।
‘আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না’— জর্জ ফ্লয়েডের এই অন্তিম শব্দগুলিই এখন আমেরিকার বিক্ষোভে শক্তি জোগাচ্ছে। ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউসগামী প্রধান রাস্তায় হলুদ রঙের বিশালাকৃতির হরফে লেখা হয়েছে ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’। রাতারাতি সিক্সটিন্থ স্ট্রিটের একাংশের নাম বদলে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার প্লাজা রেখেছেন ওয়াশিংটন ডিসি’র মেয়র মুরিয়েল বাউজার। উইচিতা স্টেট ইউনিভার্সিটি এবং ডব্লুএসইউ টেকের প্রশাসকরা বৃহস্পতিবারই জানিয়েছেন, বিক্ষোভের ভয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের উদ্দেশে ট্রাম্প কন্যা ইভাঙ্কার ভাষণ বাতিল করা হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের আশ্বস্ত করতে শুক্রবার রাত থেকেই মিনিয়াপোলিস ও সেন্ট পল এলাকায় কার্ফু প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন। বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম থেকে প্রাউড বয়েজ এবং আমেরিকান গার্ড নামে দু’টি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই ধরনের গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত আরও ২০০টি অ্যাকাউন্ট ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছে। কোর্টের নির্দেশ অগ্রাহ্য করে বিক্ষোভের খবর মিলেছে অস্ট্রেলিয়ার একাধিক শহর থেকেও। জাস্টিন ট্রুডো। পিটিআই