বিদ্যার্থীদের উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। ব্যবসাতে যুক্ত ... বিশদ
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বিশ্বব্যাপী ভয়াবহ আকারে বাড়তে থাকলেও অর্থনীতি সচল রাখতে লকডাউন শিথিল করতে শুরু করেছে বিভিন্ন দেশ। ইউরোপের দেশগুলোতে ক্রমেই সংক্রমণ হ্রাস পাচ্ছে। কমছে মৃত্যুর সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় কেউ মারা যাননি স্পেনে। মার্চের শুরু থেকে এ পর্যন্ত তিন মাসের মধ্যে প্রথমবার দেশটিতে করোনায় প্রাণহানির সংখ্যা শূণ্যের কোঠায় নেমে এলো। অন্যদিকে মৃত্যুপুরী ইতালিতেও সোমবার সবচেয়ে কম সংখ্যক লোক করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন। ফ্রান্স-জার্মানিতেও একই অবস্থা। তাই আগামী ১৫ জুন থেকে দেশের সীমান্ত ইউরোপীয় দেশগুলির জন্য খুলে দিতে চলেছে জার্মানি। তবে ব্রাজিলের পরিস্থিতি ক্রমশ জটিল হয়ে উঠছে। মৃত্যুর সংখ্যার নিরিখে ইতালির ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছে দেশটি। করোনার প্রকোপে অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতিতে ব্যাপক মন্দা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করেছেন ট্রেজারার জশ ফ্রেইডেনবার্গ। তিনি জানান, মার্চ কোয়ার্টারে ০.৩ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় অর্থনীতি। করোনার মারে বিশ্বের একাধিক দেশের অর্থনীতি ঋণের জালে জড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ। অবিলম্বে এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আর্জি জানিয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘের ইকোনমিক্স অ্যান্ড সোশ্যাল কাউন্সিল। অন্যদিকে, পাকিস্তানে উত্তরোত্তর আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধির মধ্যেই দেশে তৈরি পিপিই কিট ও স্যানিটাইজার রপ্তানিতে ছাড়পত্র দিল ইমরান খানের সরকার।