বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিকে, আমেরিকার রাস্তায় এদিনও বিক্ষোভে শামিল হাজার হাজার বিক্ষোভকারী। ১৫০টিরও বেশি শহরে কার্ফু। জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে অন্তত ছ’টি প্রদেশে। দেশজুড়ে রাস্তায় ন্যাশনাল গার্ডের ৬৭ হাজার কর্মী। ৪ হাজারের বেশি মানুষ গ্রেপ্তার। হিংসার খবর আসছে প্রায় সব বড় শহর থেকেই।
মার্কিন মুলুকের এই অশান্তির আবহে শান্তির বার্তা দিলেন রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেইরেস। বিক্ষোভকারীদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জানানোর আর্জি জানালেন তিনি। পাশাপাশি মার্কিন প্রশাসনের কাছে তাঁর আর্জি, শান্তি ফেরানোর কাজে যেন সংযম বজায় থাকে। ‘মাইক্রোসফটে’র সিইও সত্য নাদেলা বলেন, সমাজে ঘৃণা ও বিদ্বেষের কোনও স্থান নেই। কৃষ্ণাঙ্গ ও আফ্রিকান-আমেরিকান মানুষের পাশে রয়েছেন তিনি। ‘পেপসিকো’র প্রাক্তন সিইও ইন্দ্রা নুয়ি বলেন, সব কিছুর জন্য দায়ী বর্ণবিদ্বেষ। এর যন্ত্রণা কতটা, তা বোঝার দায়িত্ব প্রত্যেকেরই। প্রত্যেকের ভূমিকা নেওয়া প্রয়োজন। বর্ণবিদ্বেষ সবচেয়ে বড় মহামারী বলে মন্তব্য করেছেন হলিউডের তারকা অভিনেতা জর্জ ক্লুনি। বিক্ষোভকারীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন আটলান্টার কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা মেয়র। তাঁর বক্তব্য, আমি চার সন্তানের মা। জর্জের মৃত্যুর ঘটনা একজন মা হিসেবে আমাকে কষ্ট দিয়েছে। প্রতিবাদে মুখর হয়েছেন ইন্দো-মার্কিন চিকিৎসকদের একটা অংশও।
এদিকে, ট্রাম্পের বিভিন্ন হিংসাত্মক পোস্ট নিয়ে তেমন চড়া সুরে প্রতিবাদ করা হচ্ছে না বলে সিইও মার্ক জুকেরবার্গের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফেসবুকের একদল কর্মী। প্রতিবাদ হিসেবে সোমবার ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ ডেস্ক ছেড়ে উঠে যান তাঁরা। ট্যুইট করেও প্রতিবাদ জানান তাঁরা।