বিদ্যার্থীদের উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। ব্যবসাতে যুক্ত ... বিশদ
মিনিয়াপোলিসে পুলিসি হেফাজতে ওই কৃষাঙ্গ নাগরিকের মৃত্যুর পর থেকেই গণবিক্ষোভে পুড়ছে আমেরিকা। চুলোয় গিয়েছে করোনা সংক্রমণের ভয়, সামাজিক দূরত্ব মানার বিধিনিষেধ। মিনেসোটা থেকে নিউ ইয়র্ক, সর্বত্র একই ছবি। শুধু বিক্ষোভ আর বিক্ষোভ। কোথাও বাস ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগ, কোথাও শপিং মলে ঢুকে দোকান ভাঙচুর, কোথাও আবার পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি। এক বিক্ষোভকারীরা কথায়, ‘কালো চামড়ার মানুষদের প্রতি প্রশাসনের উদাসীনতা, পক্ষপাতমূলক আচরণ ঘিরে দীর্ঘদিন ধরে যে অসন্তোষ জমে ছিল, ফ্লয়েডের মৃত্যুতে এই হিংসাত্মক বিক্ষোভ তারই বহিঃপ্রকাশ।’ শনিবারও ওয়াশিংটনে কাতারে কাতারে বিক্ষোভকারী পুলিসের ব্যারিকেড অমান্য করে হোয়াইট হাউস লক্ষ্য করে এগনোর চেষ্টা করেন। ফিলাডেলফিয়ায় পুলিসের একাধিক গাড়িতে আগুন ধরানো হয়। আহত হন ১৩ জন পুলিসকর্মী। ভেঙে ফেলা হয় অনেক দোকান। বেগতিক বুঝে শনিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হুঁশিয়ারির সুরে বলেন, তাঁর প্রশাসন হিংসা দমন করতে জানে। এরপরই শিকাগো, লস এঞ্জেলস সহ একাধিক শহরে কার্ফু জারির ঘোষণা হয়। মোতায়েন করা হয় বিশাল সামরিক বাহিনী।
পুলিস সূত্রে এখনও পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের মোট ১২টি শহরে হিংসাত্মক প্রতিবাদের খবর পাওয়া গিয়েছে। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা লস এঞ্জেলসের। রাতেই ময়দানে নামে ন্যাশনাল গার্ড। তারপর কার্ফু কার্যকর করে পুলিস।