পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিকে, রাশিয়ায় করোনা সংক্রমণে শতাধিক চিকিত্সক প্রাণ হারিয়েছেন। এক শীর্ষ স্বাস্থ্য আধিকারিক এই তথ্য জানিয়েছেন। তবে স্বাস্থ্যকর্মীদের দাবি, সরকারি পরিসংখ্যানের থেকে অনেক বেশি ডাক্তার মারণ
ভাইরাসের চিকিত্সা করতে গিয়ে মারা গিয়েছেন। আক্রান্তের নিরিখে আমেরিকা ও ব্রাজিলের পরই রয়েছে রাশিয়া। বুধবার পর্যন্ত সেখানে ৩ লক্ষ ৭০ হাজারের বেশি মানুষ সংক্রমণের শিকার হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৯৬৮ জনের। মেক্সিকোতেও আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। মঙ্গলবার সেখানে নতুন করে ৩ হাজার ৪৫৫ জন সংক্রমিত হয়েছেনএবং মৃত্যু হয়েছে ৫০১ জনের। এর ফলে দৈনিক মৃত্যুহারের নিরিখে ব্রাজিল ও আমেরিকার পরেই রয়েছে মেক্সিকো। সিঙ্গাপুরেও বুধবার আরও ৫৩৩ জন করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন। এদের মধ্যে ৫৩০ জনই বিদেশি শ্রমিক। এই নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩২ হাজার ৮৭৬। অন্যদিকে, দক্ষিণ কোরিয়ায় আরও ৪০ জনের করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। এছাড়া চীনেও ২৮ জন উপসর্গহীন সংক্রামিতের খোঁজ মিলেছে।
এদিকে, সংক্রমণ পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে না এলেও ১ জুন থেকে সমস্ত ধর্মীয়স্থান খুলে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা। অন্যদিকে, ৯ জুনের পর থেকে পর্যটকদের স্বাগত জানাতে তৈরি হচ্ছে সাইপ্রাস। সেদেশের সরকার জানিয়েছে, বেড়াতে এসে কেউ করোনায় আক্রান্ত হলে তাঁর চিকিত্সা থেকে শুরু করে থাকা, খাওয়া সহ সমস্ত ব্যয়ভার বহন করা হবে। অপরদিকে, করোনা আবহের মধ্যেই লাতিন আমেরিকার একাধিক দেশে ভেন্টিলেটর, মাস্ক ও অন্যান্য চিকিত্সা সরঞ্জাম কেনার নামে বিপুল আর্থিক অনিয়মে অভিযোগ উঠেছে।
মারণ ভাইরাসের হানায় প্রাণহানির পাশাপাশি বহু দেশের অর্থনীতিরও বেহাল দশা। এই পরিস্থিতি থেকে বেড়িয়ে আসতে সদস্য দেশগুলির জন্য বিপুল অঙ্কের আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করতে চলেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।