গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিকে, গত কয়েক দিনে লাদাখের ভারত-চীন আন্তর্জাতিক সীমান্তে চীনা বাহিনীর গতিবিধি বেড়ে যাওয়ার সমালোচনা করে আমেরিকা। আমেরিকার দক্ষিণ এবং মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী সচিব অ্যালিস ওয়েলস কড়া বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, লাদাখ বা দক্ষিণ চীন সাগর, সর্বত্র আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে চলছে বেজিং। ওয়াশিংটন স্পষ্টই বলেছে, এই ধরনের প্ররোচনামূলক আচরণে চীনের অভিসন্ধি নিয়েই প্রশ্ন ওঠে। জবাবে চীনা বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান জানান, ‘মার্কিন কূটনীতিকের মন্তব্য কাণ্ডজ্ঞানহীন। আমাদের বাহিনী সীমান্ত এলাকায় শান্তি এবং স্থায়িত্ব বজায় রাখতে আগ্রহী। আমরা ভারতের সঙ্গেও একসঙ্গে চুক্তি মেনে কাজ করার আবেদন জানাচ্ছি। আমাদের আশা সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে ওরা উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবে। দু’দেশের মধ্যে আলোচনা এবং কূটনৈতিক আদানপ্রদানের সম্পর্ক রয়েছে। এখানে মার্কিন হস্তক্ষেপের কোনও জায়গা নেই।’
গত কয়েক সপ্তাহে লাদাখের গালওয়ান নদীর কাছে চীনা উপস্থিতি বেশি করে নজরে পড়েছে। শুধু তাই নয়, ওই অঞ্চলে কাঠামো গড়ে তুলতে শুরু করেছে তারা। চলতি মাসের প্রথমেই পশ্চিম লাদাখের প্যাংগং লেকের কাছে বচসায় জড়িয়ে পড়ে ভারত এবং চীনের সেনা। এই পরিস্থিতির মধ্যেই পশ্চিম লাদাখে চীনা হেলিকপ্টারের যাতায়াতও বেড়ে যায়। পাল্টা ভারতের বায়ুসেনা সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান হাজির করে।