পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পশ্চিমবঙ্গের যে ছ’টি জেলায় এই টেস্ট হবে, সেগুলি হল আলিপুরদুয়ার, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব মেদিনীপুর এবং কলকাতা। মোট যে ৬৯টি জেলায় সমীক্ষা হবে, তার মধ্যে করোনা প্রভাবিত দেশের ১৬ টি রেড জোন, ৩১টি অরেঞ্জ এবং ২২ টি গ্রিন জোন রয়েছে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, র্যাপিড অ্যান্টিবডি টেস্টের জন্য চীন থেকে আসা ত্রটিপূর্ণ কিট ফেরৎ পাঠানোর পর উল্লেখিত অ্যান্টিবডি টেস্ট হবে পুনের আইসিএমআর-ন্যাশনাল ইনস্টিটউট অব ভায়রোলজির তৈরি ‘এলাইজা’ টেস্ট কিট ব্যবহার করে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু), ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোল, আইসিএমআর এবং রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের সহযোগিতায় এই অ্যান্টিবডি টেস্ট হবে। কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা সম্প্রদায়কে চিহ্নিত করে নয়। যথেচ্ছভাবে (র্যানডম) অ্যান্টিবডি টেস্ট হবে। একটি বাড়ি থেকে একজনেরই এই রক্ত পরীক্ষা হবে। দেখা হবে করোনার প্রাদুর্ভাব কতদূর। গোটা দেশে মোট ২৪ হাজার প্রাপ্তবয়ষ্ককে পরীক্ষা করে দেখা হবে, করোনার আদৌ কোনও গোষ্ঠী সংক্রমণ হয়েছে কি না। একইভাবে গোটা দেশের প্রতিটি জেলায় ১০ টি করে হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্যকেন্দ্রে স্বাস্থ্যকর্মী, অন্তঃসত্ত্বা, হাসপাতালের ওপিডি’তে পৃথক সমীক্ষা চালানো হবে। অন্যদিকে, করোনা টেস্টের গতি এবং সংখ্যা বাড়াতে আরও বেশি ল্যাবরেটরিকে কাজে লাগাতে চাইছে কেন্দ্র। সেই মতো নয়াদিল্লির এইমস, পিজিআই চণ্ডীগড়ের মতো ১৪টি প্রতিষ্ঠান দেশের আর কোনও ল্যাব করোনার টেস্টের যোগ্য কি না, তা বিচার করে দেখবে। দেশে এই মুহূর্তে সরকারি বেসরকারি মিলিয়ে মোট ৪৯১ টি ল্যাবে টেস্ট হচ্ছে। বাকি ৫০টি নতুন অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।