গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জোনাথন ম্যাকডোয়েল জানিয়েছেন, লং মার্চ ৫বি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পরই সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। লাগাতার পর্যবেক্ষণের পর বিজ্ঞানীরা জানিয়েছিলেন, উত্তরের আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলস এবং নিউ ইয়র্কের সেন্ট্রাল পার্ক থেকে দক্ষিণে অস্ট্রেলিয়া বা নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটনের মধ্যে কোথাও একটা মহাকাশযানের ধ্বংসাবশেষ পড়তে চলেছে। এর আগে ১৯৭৯ সালে সব থেকে বড় মহাকাশযান ‘স্কাই ল্যাব’-এর অংশ ভেঙে পড়েছিল অস্ট্রেলিয়ার পার্থ এলাকায়। উল্লেখ্য, এর আগে ১৯৭৫ সালে স্কাই ল্যাবের অপর একটি অংশ এবং ১৯৯১ সালে রাশিয়ার স্যালয়ুট-৭ মহাকাশযান এবং ২০০৩ সালে কলম্বিয়া মহাকাশযান (যাতে করে কল্পনা চাওলা সহ আরও একাধিক মহাকাশ বিজ্ঞানী ফিরছিলেন) পৃথিবীর বুকে ভেঙে পড়েছিল। যার মধ্যে ১৯৭৯ সালের স্কাইল্যাবের পর এবার সব থেকে বড় মহাকাশযানের বর্জ্য ভেঙে পড়ল। ২০১৮ সালে চীনের মহাকাশযান তিয়াংগং-১ ভেঙে পড়েছিল, তবে সেবার জনবসতি এলাকায় তা পড়েনি। তারপরে ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে লং মার্চ ৩বি রকেটের একাংশ ভেঙে পড়েছিল চীনেরই এক বাসিন্দার বাড়ির উপর। সেই সময় অবশ্য ওরা আগে থেকে ঘোষণা করায়, প্রাণহানি এড়ানো সম্ভব হয়। অন্যদিকে, মহাকাশে যোগাযোগ প্রযুক্তি খতিয়ে দেখতে মঙ্গলবার দু’টি উপগ্রহ পাঠাল চীন। ছবি: এএফপি