কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের রিপোর্ট বলছে, গোটা পৃথিবীতে ৯৫ হাজার মানুষ এই মারণ ভাইরাসের বলি হয়েছেন। গুতেইরেস বলেন, ‘করোনার মতো বিশ্বব্যাপী বৃহৎ স্বাস্থ্য সঙ্কট এই প্রথম। তাই এর থেকে মুক্তি মিলতেও সময় লাগবে। বলা যেতে পারে একটা গোটা প্রজন্ম এর বিরুদ্ধে লড়াই করছে। তাই আন্তর্জাতিক শান্তি এবং নিরাপত্তা বজায় রাখা এখন আমাদের কাছে চ্যালেঞ্জ। কারণ, সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হলে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই ধাক্কা খাবে।’
এরপরই তিনি মুখ খোলেন জৈব সন্ত্রাসবাদী হামলা প্রসঙ্গে। তাঁর মূল্যায়ন, ‘এই বিশ্বব্যাপী মহামারী দেখিয়ে দিয়েছে আমরা কতটা অপ্রস্তুত, কতটা নিরুপায়। ফলে বিশ্বজুড়ে জৈব সন্ত্রাসবাদী হামলার আশঙ্কা বহুগুণ বেড়ে গিয়েছে। প্রতিটি দেশের কাছে করোনা মোকাবিলাই এখন অগ্রাধিকার। ফলে সেই সুযোগ কাজে লাগাতে মুখিয়ে রয়েছে জঙ্গি সংগঠনগুলি।’
করোনা মোকাবিলায় একজোট হয়ে লড়াইয়ের কথা বলা হলেও, সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, করোনা সঙ্কট নিয়ে প্রস্তাব পাশ করার আলোচনা হয়নি এই বৈঠকে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ডিরেক্টর রিচার্ড গোয়ান বলেন, ‘এখনও একে অপরের বিরুদ্ধে কাদা ছোঁড়াছুড়িতে ব্যস্ত আমেরিকা ও চীন। তাহলে একজোট হয়ে লড়াই কীভাবে হবে! বরং ভারত দেখিয়ে দিয়েছে, কীভাবে শক্ত হাতে এর মোকাবিলা করতে হয়।’