পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
২৬ মার্চ ভারত বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে ঢুকেছিলেন মাজেদ– এই তথ্যের সূত্রে ঢাকার মীরপুর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে বাংলাদেশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট। মাজেদ শুধু বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডেই অংশগ্রহণ করেনি– ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকার কারাগারে বঙ্গবন্ধুর বিশ্বস্ত জাতীয় চার নেতার হত্যাতেও অংশ নিয়েছিল। ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের এসআই আদালতে জানিয়েছেন, নিয়মিত টহলের অংশ হিসেবে তিনি দায়িত্বে ছিলেন। গভীর রাতে গাবতলি বাসস্ট্যান্ডের সামনে দিয়ে সন্দেহজনকভাবে রিকশয় করে যাওয়ার সময় ওই ব্যক্তিকে থামান। জিজ্ঞাসাবাদের সময় সে অসংলগ্ন কথা বলতে থাকে। একপর্যায়ে সে নিজের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করে এবং বলন, তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। সরকারি আইনজীবী হেমায়েতউদ্দিন খান সংবাদমাধ্যমের কাছে জানান, বঙ্গবন্ধুর খুনি মাজেদকে আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর এত দিন সে কোথায় ছিল? জবাবে খুনি মাজেদ বলেছে, ২২-২৩ বছর সে কলকাতায় অবস্থান করন। সেখান থেকে চলতি বছরের মার্চের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশে ফিরেছে সে। মঙ্গলবার দুপুরে মাজেদকে জেল হেফাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছে ঢাকার সিএমএম আদালত। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল একটি ভিডিও বার্তায় জানিয়েছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যাকাণ্ডের সময় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ক্যাপ্টেন আব্দুল মাজেদ, নূর ও মোসলেহউদ্দিন— এই তিনজন উপস্থিত ছিল। সঙ্গে আরও কয়েকজনও ছিল।