বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
চিকিৎসা সামগ্রীর সঙ্কটে ভুগতে থাকা ব্রিটেনে ফের রেকর্ড সংখ্যক মানুষের মৃত্যু ঘটেছে। মৃতের সংখ্যায় ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরেই রয়েছে রানির দেশ। সেখানে প্রায় ৫ হাজার মানুষ মারা গিয়েছেন। আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৪৮ হাজার। গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বকনিষ্ঠ রোগী হিসেবে ৫ বছরের এক শিশু সহ মারা গিয়েছেন মোট ৭০৮ জন। এর আগে ব্রিটেনে ১৩ বছরের এক কিশোর করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিল। অন্যদিকে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ নাগরিকদের ঘরে ফেরাতে আগামী সপ্তাহে সাতটি চার্টার্ড বিমান পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্রিটিশ সরকার। জানা গিয়েছে বর্তমানে গোটা ভারতে প্রায় ৩৫ হাজার ব্রিটিশ নাগরিক রয়েছেন। যার মধ্যে কমপক্ষে কুড়ি হাজার দেশে ফিরতে চেয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনে যোগাযোগ করেছিলেন।
অন্যদিকে চীনে ফের নতুন করে ৩০ জনের শরীরে সংক্রমণের অস্তিত্ব মিলেছে। এছাড়া আরও ৪৭ জন উপসর্গহীন রোগীর সন্ধান মিলেছে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল হেলথ কমিশন। তবে এদিনই উহানের ন’টি জেলাকে ‘কম ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে প্রশাসন। ওই জেলাগুলোতে জনজীবন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। এদিন ভ্যাটিকান সিটিতে জনশূন্য সেন্ট পিটার্স স্কোয়ারে পাম সানডে উপলক্ষে লাইভ ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন পোপ ফ্রান্সিস। ইরানে এদিন মৃত্যু হয়েছে ১৫১ জনের। মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩ হাজার ৬০৩ জন। বিপদ বাড়ছে অস্ট্রেলিয়ায়তেও। এদিন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৩৪ জনের। আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজার ৬৮৭। কতদিনে এই মৃত্যুমিছিল শেষ হবে, উত্তর নেই চিকিৎসকদের কাছেও।