ভিড়ে ঠাসা শপিং মলে আচমকা ছুরি নিয়ে হামলা চালাল এক আততায়ী। হামলাকারীর এলোপাথাড়ি কোপে মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ছ’জনের। মৃতদের মধ্যে পাঁচজন মহিলা। জখম বেশ কয়েকজন। জখমদের মধ্যে ন’মাসের একটি শিশুও রয়েছে।
মৃত্যুদণ্ড হল ভিয়েতনামের ‘ধনকুবের’ ট্রুং মাই ল্যানের। সে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক দুর্নীতির মামলায় তাঁকে এই সাজা দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার হো চি মিন সিটির আদালতে ল্যানের সমস্ত আর্জি খারিজ হয়ে যায়। আদালতের তিন সদস্যের জুরি বোর্ড ও দু’জন বিচারক তাঁকে সর্বোচ্চ সাজা দিয়েছেন।
হামাসের উপর প্রতিশোধ নিতে নিরীহ গাজাবাসীর উপর নির্বিচারে বোমা বর্ষণ করে চলেছে ইজরায়েল। আন্তর্জাতিক জনমতের তোয়াক্কা না করেই। এই যুদ্ধের জেরে আমেরিকার সঙ্গেও ইজরায়েলের সম্পর্কে ফাটল দেখা দিয়েছে বলে জানালেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফের ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু। গত মাস থেকে নিখোঁজ ছিলেন ২৫ বছর বয়সি মহম্মদ আব্দুল আরাফাত নামে ওই ছাত্র। তিনি হায়দরাবাদের নাচারামের বাসিন্দা। সম্প্রতি ওহিও প্রদেশে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। চলতি বছর এই নিয়ে ১১ জন ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হল আমেরিকায়।
নির্মীয়মাণ এলাকায় কাজের তদারকি করতে গিয়ে বচসা। কর্মীর গুলিতে প্রাণ হারালেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যবসায়ী। এরপর ওই কর্মীও আত্মঘাতী হন। আলবার্টা প্রদেশের এই ঘটনায় গুরুতর জখম একজন।
হার্ট ফেলিওরের ক্ষেত্রে মৃত্যুর ঝুঁকি কাদের সবথেকে বেশি? খুব শীঘ্রই রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে মিলবে তার হদিশ। এই পরীক্ষার সাহায্যে রোগীদের প্রথম থেকেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে। কমবে মৃত্যুর সংখ্যা। সম্প্রতি এবিষয় বিস্তর পরীক্ষা করেছেন ব্রিটেনের একদল অধ্যাপক, চিকিৎসক।
বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
রূপাঞ্জনা দত্ত, লন্ডন, ২৯ মার্চ: করোনা ভাইরাস মহামারীর মধ্যে ভারতে আটকে পড়া কয়েক হাজার ব্রিটিশ নাগরিকদের দেশে ফেরাতে বিদেশমন্ত্রী ডমিনিক রাবের কাছে আর্জি জানালেন লন্ডন অ্যাসেম্বলির সদস্য নবীন শাহ। এই মর্মে বিদেশমন্ত্রীকে একটি চিঠি দিয়েছেন তিনি। সেখানে নবীন লিখেছেন, ‘গত ৮ মার্চ আমার দাদার শেষকৃত্যে যোগ দিতে আমি ও আমার স্ত্রী রাজশ্রী ওরফে কাউন্সিলার রেখা শাহ মুম্বইয়ে আসি। সেখান থেকেই দেশে ফেরার কথা ছিল। কিন্তু, করোনা সঙ্কট পরিস্থিতিতে বাড়ি ও পরিবারের থেকে অনেক দূরে মুম্বইয়ে আটকে পড়েছি।’
নবীন চিঠিতে আরও লিখেছেন, ‘আমাদের মতো অনেকের আগামী ১ এপ্রিল এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে লন্ডন যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, ভারত সরকার যাবতীয় আন্তর্জাতিক যাত্রীবাহী উড়ান ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছে। এখন আমরা কী করব? এখানে আটকে থেকে আমাদের ভবিষ্যৎই বা কী? কয়েক হাজার ব্রিটিশ নাগরিক খুব খারাপ অবস্থার মধ্যে ভারতে দিন কাটাচ্ছেন। কারণ তাঁরা স্থানীয় প্রশাসনের থেকে যেমন খুব কম সাহায্য পাচ্ছেন, তেমনই ব্রিটিশ হাই কমিশন এবং ফরেন অ্যান্ড কমনওয়েলথ অফিস থেকে প্রায় কোনও সাহায্যই পাচ্ছেন না।’ সূত্রের খবর, ২৮ মার্চ পর্যন্ত প্রায় ২৫ হাজার ব্রিটিশ নাগরিক ভারতে আটকে রয়েছেন।
দাদার অন্ত্যেষ্টিতে যোগ দিতে সস্ত্রীক নবীন শাহ ভারতে এসেছেন। কিন্তু, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত আন্তর্জাতিক সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছেন। জল্পনা, অন্যান্য দেশের পরিস্থিতি বিচার করে সরকার এই লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়াতে পারে। এই পরিস্থিতিতে নিজের পরিবার ও সন্তানদের ছেড়ে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশরা ভীষণ উদ্বেগের মধ্যে রয়েছেন। কীভাবে তাঁরা দেশে ফিরবেন তা নিয়েও চিন্তিত। এছাড়া নবীনের মতো অনেকেই অন্যান্য শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। এনএইচএসের দেওয়া ওষুধও তাঁদের কাছে বাড়ন্ত। যার জেরে স্থানীয় বিকল্প ওষুধ কিনে চালাতে হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাঙালি মহিলা তথা ব্রিটেনের বাসিন্দা বলেছেন, ‘আমার ভাই কলকাতায় আটকে রয়েছেন। আমি চাই ও দ্রুত দেশে ফিরে আসুক। কিন্তু, সমস্ত পথ বন্ধ। ভাই ফিরে না এলে আমার বাবাও ভারতে চলে যেতে চাইছেন। জানি না কী হবে!’ এ প্রসঙ্গে ফরেন কমনওয়েলথ অফিসের (এফসিও) মুখপাত্র বর্তমানকে বলেছেন, ‘বিদেশে থাকা ব্রিটিশ পর্যটকদের এই মুহূর্তে ব্রিটেনে ফিরে আসা খুব মুশকিল। কারণ, গোটা বিশ্বজুড়ে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক সফরের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এবং তা প্রায় বিনা নোটিসেই করা হয়েছে।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেছেন, ‘বিদেশে আটকে পড়া ব্রিটিশ নাগরিকদের জন্য দিনরাত কাজ করছে এফসিও। আমাদের কনস্যুলেটের কর্মীরা ওঁদের জরুরি প্রয়োজনে সহায়তা করছেন এবং দেশে ফেরার যাবতীয় সমাধান সূত্র বলে দিচ্ছেন।’ ভারতে আটকে পড়া কোনও ব্রিটিশ নাগরিক কনস্যুলেটের সহায়তা চাইলে নিম্নলিখিত নম্বরগুলিতে যোগাযোগ করতে পারেন — নয়াদিল্লি: + ৯১ (১১) ২৪১৯ ২১০০, গোয়া: +৯১৮৩২ ৬৬৩৬৮০০, চেন্নাই: +৯১ (৪৪) ৪২১৯ ২১৫১, মুম্বই: +৯১ (২২) ৬৬৫০ ২২২২। এছাড়া জরুরি ভিত্তিতে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ব্রিটিশ নাগরিকেরা Conqry.Newdelhi@fco.gov.uk আইডি’তে ইমেল করতে পারেন।
নবীন চিঠিতে আরও লিখেছেন, ‘আমাদের মতো অনেকের আগামী ১ এপ্রিল এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে লন্ডন যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, ভারত সরকার যাবতীয় আন্তর্জাতিক যাত্রীবাহী উড়ান ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছে। এখন আমরা কী করব? এখানে আটকে থেকে আমাদের ভবিষ্যৎই বা কী? কয়েক হাজার ব্রিটিশ নাগরিক খুব খারাপ অবস্থার মধ্যে ভারতে দিন কাটাচ্ছেন। কারণ তাঁরা স্থানীয় প্রশাসনের থেকে যেমন খুব কম সাহায্য পাচ্ছেন, তেমনই ব্রিটিশ হাই কমিশন এবং ফরেন অ্যান্ড কমনওয়েলথ অফিস থেকে প্রায় কোনও সাহায্যই পাচ্ছেন না।’ সূত্রের খবর, ২৮ মার্চ পর্যন্ত প্রায় ২৫ হাজার ব্রিটিশ নাগরিক ভারতে আটকে রয়েছেন।
দাদার অন্ত্যেষ্টিতে যোগ দিতে সস্ত্রীক নবীন শাহ ভারতে এসেছেন। কিন্তু, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত আন্তর্জাতিক সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছেন। জল্পনা, অন্যান্য দেশের পরিস্থিতি বিচার করে সরকার এই লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়াতে পারে। এই পরিস্থিতিতে নিজের পরিবার ও সন্তানদের ছেড়ে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশরা ভীষণ উদ্বেগের মধ্যে রয়েছেন। কীভাবে তাঁরা দেশে ফিরবেন তা নিয়েও চিন্তিত। এছাড়া নবীনের মতো অনেকেই অন্যান্য শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। এনএইচএসের দেওয়া ওষুধও তাঁদের কাছে বাড়ন্ত। যার জেরে স্থানীয় বিকল্প ওষুধ কিনে চালাতে হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাঙালি মহিলা তথা ব্রিটেনের বাসিন্দা বলেছেন, ‘আমার ভাই কলকাতায় আটকে রয়েছেন। আমি চাই ও দ্রুত দেশে ফিরে আসুক। কিন্তু, সমস্ত পথ বন্ধ। ভাই ফিরে না এলে আমার বাবাও ভারতে চলে যেতে চাইছেন। জানি না কী হবে!’ এ প্রসঙ্গে ফরেন কমনওয়েলথ অফিসের (এফসিও) মুখপাত্র বর্তমানকে বলেছেন, ‘বিদেশে থাকা ব্রিটিশ পর্যটকদের এই মুহূর্তে ব্রিটেনে ফিরে আসা খুব মুশকিল। কারণ, গোটা বিশ্বজুড়ে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক সফরের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এবং তা প্রায় বিনা নোটিসেই করা হয়েছে।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেছেন, ‘বিদেশে আটকে পড়া ব্রিটিশ নাগরিকদের জন্য দিনরাত কাজ করছে এফসিও। আমাদের কনস্যুলেটের কর্মীরা ওঁদের জরুরি প্রয়োজনে সহায়তা করছেন এবং দেশে ফেরার যাবতীয় সমাধান সূত্র বলে দিচ্ছেন।’ ভারতে আটকে পড়া কোনও ব্রিটিশ নাগরিক কনস্যুলেটের সহায়তা চাইলে নিম্নলিখিত নম্বরগুলিতে যোগাযোগ করতে পারেন — নয়াদিল্লি: + ৯১ (১১) ২৪১৯ ২১০০, গোয়া: +৯১৮৩২ ৬৬৩৬৮০০, চেন্নাই: +৯১ (৪৪) ৪২১৯ ২১৫১, মুম্বই: +৯১ (২২) ৬৬৫০ ২২২২। এছাড়া জরুরি ভিত্তিতে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ব্রিটিশ নাগরিকেরা Conqry.Newdelhi@fco.gov.uk আইডি’তে ইমেল করতে পারেন।
