পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এবারের আয়োজক দেশ ছিল সৌদি আরব। আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল করোনা সঙ্কট কীভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব। একইসঙ্গে লকডাউন, কার্ফুর জেরে যে আর্থিক বিপর্যয় আসতে চলেছে, সেটা কীভাবে সামাল দেওয়া যায়। বৈঠকের পৌরহিত্য করেন সৌদির রাজা মহম্মদ বিন সলমন। সাধারণত দু’দিন ধরে জি-২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু এবার সব দেশ বক্তব্য শেষ করতে মাত্র ৯০ মিনিট সময় নিয়েছে। কোনও সাংবাদিক সম্মেলন বা প্রেস বিবৃতি জারি হল না। সোশ্যাল সাইটে ভিডিও কনফারেন্সের কিছু তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আলোচনায় স্বচ্ছতা অনেক বেশি থাকে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। কিন্তু যান্ত্রিক আলোচনায় হৃদ্যতা থাকে না। এই ধরনের সম্মেলনে এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক মজবুত হয়। যা অতীতে দেখা গিয়েছে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ সব কিছুতেই ফাটল ধরিয়েছে।