পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
দেশে সবথেকে খারাপ অবস্থা কেরলে। সে রাজ্যে ৮৭ জন করোনায় আক্রান্ত। তারপরই রয়েছে মহারাষ্ট্র। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৮৪।
চীন থেকে বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল কোভিড-১৯ ভাইরাসটি। সেই চীনেও সংক্রমণ থেকে ৭৩ হাজার ১৫৯ জন সেরে উঠেছেন। মারা গিয়েছেন ৬ হাজার ৭৭ জন। তবে এখনও ইতালির অবস্থা বেশ খারাপ। সেখানে ৬৩ হাজার ৯২৭ জন করোনায় আক্রান্ত। অনেকে সেরে উঠলেও ভাইরাস ছড়িয়ে যাওয়ায় সে দেশে এখনও বিশেষ আশার আলো চোখে পড়নি। সেরে ওঠার পরও ফের আক্রান্ত হয়ে ইতালিতে বহু মানুষের প্রাণ গিয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, সেরে ওঠার পরই বহু রোগীকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শরীর দুর্বল থাকায় তাঁরা ফের আক্রান্ত হন। কোভিড ১৯-এর ভয়াবহতা এটাই যে সেটি মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় আঘাত হানে। চিকিৎসকদের মতে, রোগী সুস্থ হয়ে যাওয়ার পরও তাদের ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে রাখতে হবে। তারপরই আক্রান্ত ব্যক্তিকে পুরোপুরি সুস্থ বলে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হোক।