খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
শুধু তাই নয়, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ঘনিষ্ঠরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশ অমান্য করে এখনও করমর্দন চালিয়ে যাচ্ছেন। যার ফলে আরও করোনা সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এখানেই শেষ নয়, বিভিন্ন ঘোষণার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং অন্যান্য আধিকারিকদের জমায়েত করতেও দেখা যাচ্ছে।
এখানেই শেষ নয়। করোনা মোকাবিলায় স্বাস্থ্যকর্মীরা যে নির্দেশিকা মেনে চলার কথা প্রচার করছেন, ওয়াশিংটনের কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি তা মানছেন না। তামাম দেশবাসীর জন্য যখন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, তখন এঁদের ব্যতিক্রমই কপালে চিন্তার ভাঁজ বাড়াচ্ছে। কিছু মানুষের মধ্যে ‘যা ইচ্ছে তাই করব’ জাতীয় মনোভাবও দেখা গিয়েছে। স্বাস্থ্যকর্মীদের কথায়, তাঁরা মনে করছেন, আম আদমির উপর বিধিনিষেধ তাঁদের জন্য নয়। এ বিষয়ে হোয়ারটন স্কুল অব ইউনিভার্সিটির প্রফেসর মরিস চিউইতজার বলেছেন, ‘যা ইচ্ছে তা করতে আমরা এতটাই অভ্যস্ত যে, প্রান্তিক শ্রেণীর উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা নিজেরা বুঝতে বা মানতে পারছি না।’
যদিও, পম্পেওর বিদেশ সফর নিয়ে বিদেশ দপ্তর বলেছে, লকডাউন সত্ত্বেও আফগানিস্তানে রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য এই সফর। গত সোমবার আফগানিস্তানের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন পম্পেও। যে সমস্ত আধিকারিক পম্পেওর সঙ্গে গিয়েছেন, তাঁদের মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, ছোট ডিসপোজাল থার্মোমিটার দেওয়া হয়েছে।