কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ‘হু’ আগেই ইউরোপকে করোনার উৎসস্থল ঘোষণা করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে নতুন করে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৩৯৫ জনের। আর বিভিন্ন ইউরোপীয় দেশের মধ্যে সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত ইতালি। গত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে মৃত্যু হয়েছে ৬৫১ জনের। তারা চীনকে পিছনে ফেলে দিয়েছে। বর্তমানে ইতালিতে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার। সংক্রমণের নিরিখে পিছিয়ে নেই স্পেন ও ফ্রান্স। স্পেনে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৪৬২ জনের। অর্থাৎ সেদেশে মৃতের সংখ্যা দু’হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। ফ্রান্সে নতুন করে ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যা ৬৭৪।
আমেরিকাতেও হু হু করে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৩৪ হাজার। ইতিমধ্যে আমেরিকায় মৃত্যু হয়েছে ৪০০ জনের। সবথেকে খারাপ অবস্থা নিউ ইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়া ও ওয়াশিংটনের। এই পরিস্থিতিতে আড়াই লক্ষেরও বেশি মার্কিন নাগরিকের করোনা ভাইরাসের পরীক্ষা করা হয়েছে। সোমবার করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যু হয়েছে নাইজেরিয়ায়। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৬। প্রসঙ্গত, আফ্রিকার সবথেকে জনবহুল দেশ নাইজেরিয়া।
পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলির মধ্যে সবথেকে খারাপ অবস্থা ইরানের। সেখানে করোনা মহামারীর আকার নিয়েছে। যার জেরে নতুন করে ১২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১ হাজার ৮১২। আক্রান্ত ২৩ হাজার ৪৯ জন। চীনে নতুন করে স্থানীয়স্তরে সংক্রমণের খবর না মিললেও বিদেশ থেকে আগত করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৯। রবিবার সেখানে নতুন করে ন’জনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে গোটা চীনে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৭০ জন।