কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সোমবার দুপুর পর্যন্ত আমেরিকায় ৩১ হাজারের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাণ হারিয়েছেন ৩৯০ জন। মার্কিন মুলুকে মোট আক্রান্তদের মধ্যে প্রায় অর্ধেকই নিউ ইয়র্কের। সঠিক সময়ে এই ভাইরাস সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেলে এই মৃত্যু মিছিল ঠেকানো যেত বলে আক্ষেপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্প বলেন, চীনে এই মারণ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার খবর পেতেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের একটি দল পাঠাতে চেয়েছিলাম। কিন্তু চীন অনুমতি দেয়নি। এমনকী, এব্যাপারে চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের সঙ্গেও কথা বলেছিলেন বলেও দাবি করেছেন ট্রাম্প। কিন্তু, কবে এই বিষয়ে তাঁদের মধ্যে কথা হয়েছে, সে বিষয়ে খোলসা করে কিছুই বলেননি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। সেই কথপোকথন নিয়ে তাঁর প্রতিক্রিয়া, চীনের প্রেসিডেন্ট চাননি, আমেরিকা বিশেষজ্ঞ দল সেদেশে যাক। ওরা কোনও জবাবও দেয়নি।
এদিন করোনা নিয়ে চীনের তথ্য চেপে দেওয়ার অভিযোগের পাশাপাশি দেশে মৃত্যু মিছিল বেড়ে চালায় বার বার আফসোস করেছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, চীনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক খুব ভালো। তিনমাস আগেই এই সমস্যা নিয়ে ওরা আমাদের জানাতে পারত। করোনা নিয়ে কী চলছে, সে বিষয়ে চীন আমাদের আগে বললে বিশ্বের বহু মানুষের প্রাণ বাঁচাতে পারতাম। ট্রাম্প আরও বলেন, চীন এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া নিয়ে সমস্ত তথ্য গোপন করার চেষ্টা করেছে। যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।
এদিকে, করোনা নিয়ে দুই দেশের প্রশাসনিক স্তরে তুমুল তরজা শুরু হয়েছে। হোয়াইট হাউসের অভিযোগ, জানুয়ারি মাসের শুরু থেকে গোটা বিষয়ে তথ্য গোপন করছে। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে চীন। আগে থেকেই ট্রাম্প প্রশাসন সব জানত বলে পাল্টা তোপ দেগেছে জিনপিং সরকার।