প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লৌহ ও ... বিশদ
ভারত, নরওয়ে সহ একাধিক দেশের উদ্যোগে তৈরি এক আন্তর্জাতিক জোটের সমর্থনেই এই ভ্যাকসিনের পরীক্ষার প্রথম পর্যায় শুরু করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ভ্যাকসিনটির নাম দেওয়া হয়েছে, এমআরএনএ-১২৭৩। ম্যাসাচুসেটসের কেমব্রিজের বায়োটেকনোলজি সংস্থা মডার্না আইএনসিতে ভ্যাকসিন তৈরি করেছেন মার্কিন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজের বিজ্ঞানী ও তাঁদের সহযোগীরা।
এই প্রসঙ্গে এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ‘আমি অত্যন্ত খুশির সঙ্গে জানাচ্ছি যে ভ্যাকসিন নেওয়া একজন স্বেচ্ছাসেবক প্রথম পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করেছেন। এটি ইতিহাসের অন্যতম দ্রুত ভ্যাকসিন তৈরির প্রক্রিয়া। আমরা আরও দ্রুত অ্যান্টিভাইরাল থেরাপি এবং অন্য চিকিৎসা উদ্ভাবনের চেষ্টা করছি।’ মার্কিন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেল্থ জানিয়েছে, প্রথম ট্রায়ালে ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সি ৪৫ জন প্রাপ্তবয়স্ক স্বেচ্ছাসেবক নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন। ট্রায়াল চলবে প্রায় ছ’সপ্তাহ ধরে।
পিছিয়ে নেই চীনও। চীনা আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, আগামী মাসেই তাঁরা ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এবং জরুরি পরিস্থিতির জন্য করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি করে ফেলবেন। সেদেশের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ডেভলপমেন্ট সেন্টারের ডিরেক্টর ঝেং ঝোঙ্গোয়েই জানিয়েছেন, ‘আমাদের আশা, এপ্রিলেই কিছু ভ্যাকসিন ক্লিনিক্যাল রিসার্চের জন্য পাঠানো যাবে।’ মার্কিন চিকিৎসকরাও করোনা মোকাবিলায় এইচআইভির জন্য তৈরি ওষুধ ব্যবহারের জন্য চীনা বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিচ্ছেন। তবে সেটি কাজ করছে কি না, সেব্যাপারে নিশ্চিত নন কেউই। শুধু তাই নয়, ২০১৪ সালে জাপানে ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধে তৈরি ভ্যাকসিন, ফাভিপিরাভির করোনা মোকাবিলায় সহায়ক বলেও দাবি করছ চীন।