কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
এই ফাগুন উৎসব এবার দ্বিতীয় বছরে পা দিল। ব্রিটিশ কাউন্সিলের পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব ভারতের ডিরেক্টর দেবাঞ্জন চক্রবর্তী জানালেন, বাংলার অন্যতম বর্ণময় উৎসব হল পৌষমেলা। লন্ডনের বুকে তারই একঝলক আয়োজন করা হয়েছিল এই উৎসবের মাধ্যমে। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার এই উৎসব আয়োজনের সাক্ষী থাকতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। এই উৎসব একইসঙ্গে বাংলার ঐতিহ্য, বৈচিত্র্য ও উদ্ভাবনী ক্ষমতার পরিচায়ক। পাশাপাশি, এই উৎসব দুই দেশের সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনের ধারক ও বাহক। তাই, ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে সাংস্কৃতিক যোগাযোগের সেতু হিসেবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছে ব্রিটিশ কাউন্সিল ও পশ্চিমবঙ্গ সরকার।
জনপ্রিয় লোকশিল্পী ও বাউল শিল্পীদের পাশাপাশি এই সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার অন্যতম আকর্ষণ ছিল বাংলা নাটক। বাংলা থেকে আসা অর্পণ ঠাকুর চক্রবর্তী, কাঙ্গাল ক্ষ্যাপা, প্রাণেশ সোমদের সুরের জাদু এবং দোতারা ও একতারার সুর মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিল উপস্থিত দর্শকদের। আন্তর্জাতিক ভাষা দিবসের প্রাক্কালে এই অনুষ্ঠান যেন দুই বাংলার মিলনক্ষেত্র হয়ে উঠেছিল। বাংলার অতিথি শিল্পীদের পাশাপাশি দর্শকদের মন জয় করে নেন তনুশ্রী গুহ, গৌরী চৌধুরা, অমিত দে এবং অরুণাভ বর্ধনের মতো ব্রিটেনে বসবাসকারী শিল্পীরাও।