দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
তিনদিনের পাকিস্তান সফরে এসেছিলেন গুরেইরেস। পাক সফরে থাকার মধ্যেই কাশ্মীর পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। দুই দেশের মধ্যে মধ্যস্থতার প্রস্তাবও দেন। যদিও ভারত সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কাশ্মীর দেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাই তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতার প্রশ্নই উঠছে না। এবিষয়ে নয়াদিল্লির আগের অবস্থানে কোনও বদল হচ্ছে না। নয়াদিল্লির এই বক্তব্যের মধ্যেই এবার ভারতের সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন প্রসঙ্গে রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিবের মতামত সামনে এল। একটি পাক সংবাদ চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় গুতেইরেসের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, ভারতের নতুন নাগরিকত্ব আইন নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন কি না। জবাবে তিনি বলেন, নিশ্চিতভাবেই (আমি উদ্বিগ্ন)। কারণ এটা এমন একটা বিষয়, যা নিয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সংশ্লিষ্ট সংস্থা খুবই সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এরকম পরিস্থিতিগুলি নিয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘের উদ্বাস্তু সংক্রান্ত বর্তমান হাই কমিশনার খুবই সক্রিয়। কারণ এধরনের নাগরিকত্ব আইনের ফলে দেশহীন হয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে। নাগরিকত্ব আইনে বদল হওয়ার করার মানুষের দেশহীন হয়ে পড়ার বিপদ আটকানোটা আবশ্যিক। কারণ যে মানুষ যেখানেই থাকুন না কেন, প্রাথমিক অধিকার হল তাঁর একটি দেশ থাকবে।