পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
চীনের পাশাপাশি হংকংয়েও ক্রমশ জাল ছড়াচ্ছে এই মারণ ভাইরাস। শুক্রবার পর্যন্ত সেখানে ২৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। যাঁদের মধ্যে একজনের মৃত্যুও হয়েছে। পাশাপাশি ম্যাকাও এবং তাইওয়ানেও যথাক্রমে ১০ জন এবং ১৬ জন করোনা রোগীকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এদিকে, করোনার জেরে চীনের হুবেই প্রদেশে আটকে পড়া কেরলের ১৫ জন পড়ুয়া অবশেষে ঘরে ফিরলেন। শুক্রবার রাত ১১টা নাগাদ ওই ১৫ জন পড়ুয়া কোচি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। বিমানবন্দর সূত্রে জানা গিয়েছে, কুনমিং বিমানবন্দর থেকে প্রথমে ব্যাঙ্কক আসেন ওই পড়ুয়ারা। তারপর সেখান থেকে এয়ার এশিয়ার বিমানে কোচিতে অবতরণ করেন তাঁরা। অবতরণের পরই ওই ১৫ জনকে পাঁচটি অ্যাম্বুলেন্সে চাপিয়ে সোজা নিয়ে যাওয়া হয় কালামেসারি হাসপাতালে। সেখানে তাঁদের থার্মাল স্ক্রিনিং করানো হয়। আপাতত ওই হাসপাতালেরই পৃথক একটি ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে পড়ুয়াদের। এই মুহূর্তে তাঁদের পরিজনদেরও সাক্ষাতের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।