পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ইয়েমেনের বিদ্রোহী হুথি বাহিনীর পিছনে ইরানের সমর্থন রয়েছে। উল্টো দিকে ইয়েমেন সরকারের পিছনে রয়েছে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের সমর্থন। বেশ কয়েক মাস অপেক্ষাকৃত শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি ছিল। যদিও শনিবারের এই হামলার জেরে ফের উত্তেজনা তুঙ্গে। রবিবার সেনা সূত্রে খবর, গতকাল হুথি বাহিনী এই হামলা চালিয়েছে রাজধানী সানা থেকে প্রায় ১৭০ কিলোমিটার পূর্বে মারিবের একটি সেনা শিবিরে। সেখানে একটি মসজিদে সন্ধ্যায় প্রার্থনা চলাকালীন ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চলে। এই হামলার একদিন আগেই নাহাম অঞ্চলে সৌদি সামরিক জোট নেতৃত্বাধীন ইয়েমেনের সরকারি বাহিনী বিদ্রোহী হুথি বাহিনীর বিরুদ্ধে বড়সড় অভিযান চালায়। রবিবারও দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ জারি রয়েছে বলে সরকারি সংবাদ সংস্থা সাবার খবর। অভিযানে হুথি বাহিনীর বহু সদস্য হতাহত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সংঘর্ষের এই আবহেই শনিবার সেনা শিবিরের মসজিদে হামলা চালাল বিদ্রোহীরা। হুথি বাহিনীর এই আক্রমণকে ‘কাপুরুষোচিত ও জঙ্গি হামলা’ বলে মন্তব্য করেছেন ইয়েমেনের প্রেসিডেন্ট আবেদ্রাব্বো মনসুর হাদি। ঘটনার নিন্দা করে তিনি বলেন, হুথি বাহিনী যে শান্তি চায় না, তাদের এই পদক্ষেপ তা ফের প্রমাণ করে দিল। তারা শুধু মৃত্যু ও ধ্বংস চায়। এই অঞ্চলে হুথি বাহিনী ইরানের হাতের সস্তা হাতিয়ার ছাড়া আর কিছুই নয়। সরকারের সন্দেহের তির হুথি বাহিনীর দিকে হলেও এদিন রাত পর্যন্ত বিদ্রোহীরা হামলার দায় স্বীকার করেনি।