পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কয়েক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমিনের গলাতেও প্রধানমন্ত্রী হাসিনারই সুর শোনা গিয়েছিল। মোমিনও সিএএ এবং এনআরসিকে ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। তবে, এই আইনের বিরোধিতায় দেশজুড়ে চলা হিংসাত্মক বিক্ষোভকে ‘উদ্বেগজনক’ আখ্যাও দিয়েছিলেন তিনি।
গত মাসে সংসদে নয়া নাগরিকত্ব আইন পাশ হওয়ার পর থেকেই এর বিরোধিতায় দেশজুড়ে উত্তাপ ছড়িয়েছে। সরকার দাবি করছে, নয়া নাগরিকত্ব আইন পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানের নিপীড়িত সংখ্যালঘু হিন্দুদের ভারতীয় নাগরিক হওয়ার সুবিধা দেবে। অন্যদিকে, এনআরসি দেশে বসবাসকারী অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করবে। যদিও, বিক্ষুব্ধদের দাবি, দেশজুড়ে এনআরসি চালু করারই প্রথম ধাপ হল এই নয়া নাগরিকত্ব আইন। এরই মধ্যে আবার রবিবার ঝাড়খণ্ড বিজেপির তরফে একটি বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে, দেশে বসবাসকারী সংখ্যালঘুদের অধিকারকে সুরক্ষিত করবে এনআরসি। যা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা ছিনিয়ে নিয়েছিল। পাশাপাশি, সিএএ নিয়েও সংখ্যালঘুদের মধ্যে আতঙ্ক না ছড়ানোর জন্য বিরোধী দলগুলিকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে ওই বিবৃতিতে।