বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
ইসকন মন্দির পুরোটাই ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী। ২০ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয়ে নির্মীয়মান শ্রীকৃষ্ণ হাভেলিও ঘুরে দেখেন তিনি। এখানে মূলত কমিউনিটি সেন্টার গড়ে তোলা হবে। যার কাজ এখন শেষের পর্যায়ে। সংস্কৃত মন্ত্রের মাধ্যমে প্রথাগতভাবে স্বাগত জানানো হয় বরিসকে। এরপর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় মন্দিরটির ভিতরে। সঙ্গী হন বহু ভক্ত, স্থানীয় পদাধিকারী এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা। মন্দিরের প্রধান মক-তুদোর ম্যানসনটি বিখ্যাত ব্রিটিশ রক ব্যান্ড ‘বিটলস’-এর সদস্য জর্জ হ্যারিসনের দান করা অর্থে গড়ে তোলা হয়েছে। মন্দিরে প্রার্থনা সেরে বেরিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধার কথা তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রী। বরিস বলেন, ‘আমি এই মন্দির এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের কাজ দেখে অনুপ্রাণিত হই। এটি শুধুমাত্র মহান আধ্যাত্মিক জায়গা নয়, লক্ষ লক্ষ মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রও। এই ম্যানর সব ধরনের মানুষকে এক জায়গায় এনেছে।’ শ্রীকৃষ্ণ হাভেলি উদ্বোধনের পর ফের সেখানে যাবেন বলে প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি।
উপহার এবং মন্দিরের বিখ্যাত মিষ্টি বিতরণের মন্দিরের খামারে গিয়ে গোরুদের খাবারও খাওয়ান বরিস। যা অনেকটা ভারতীয় রাজনীতিকদের দস্তুর। ভোটের আগে প্রধানমন্ত্রীর মন্দির দর্শন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে। এই প্রসঙ্গে মন্দিরের মুখপাত্র বিনয় টান্না জানিয়েছেন, ‘ভক্তিবেদান্ত ম্যানর প্রার্থনা এবং আধ্যাত্মিক শিক্ষার জায়গা। আমরা কোনও নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নই। তবে যাঁরা এখানে আসতে চান, তাঁদের সম্মান জানাতে আমরা সর্বদা প্রস্তুত।’