কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জলবায়ু পরিবর্তনে গ্রিন হাউস গ্যাস একটি বড় ফ্যাক্টর। ফলে এই গ্যাস নির্গমণের মাত্রা কোন দেশ কতটা কমিয়ে আনতে পেরেছে, তা পর্যালোচনা করতেই সিসিপিআই গঠন করা হয়েছে। এদিন মাদ্রিদে যে রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, মাথাপিছু গ্রিন হাউস গ্যাসের নির্গমণের মাত্রা অনেকটাই কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে ভারত। আর এটা সম্ভব হয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা কিছুটা কমেছে বলে। সেই সঙ্গে ভারত জোর দিয়েছে অপ্রচলিত শক্তি ব্যবহারের উপর। এক্ষেত্রেও ভারতের রেটিং অন্যান্য দেশের তুলনায় ভালো অবস্থানে রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে। বলা হয়েছে, অপ্রচলিত শক্তি উৎপাদন ও ব্যবহারে ভারত সরকারের সুদৃঢ় নীতি জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমাতে সহায়ক ভূমিকা নিয়েছে।
তবে মাথাপিছু গ্রিন হাউস গ্যাস কমানোর ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরব এবং আমেরিকার কার্যপ্রণালী সন্তোষজনক নয় বলেও রিপোর্টে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। জলবায়ু সংক্রান্ত নীতি নির্ধারণে এই তিন দেশই উল্লেখযোগ্য কোনও ভূমিকা নিতে পারেনি। কারণ হিসেবে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়া, সৌদি ও আমেরিকার উপর কয়লা ও জ্বালানি তেল উৎপাদন ও বিপণনকারী দেশগুলি প্রভাব খাটিয়ে আসছে। শুধু তাই নয়, অপ্রচলিত শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহারে জোরালো কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি এই তিন দেশ।