পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ২৬ নভেম্বর আট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আদালত। এর আগে, গত বছরের ৮ আগস্ট আট জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করা হয়। গত বছরের ২৩ জুলাই মামলার তদন্তকারী কর্তা কাউন্টার টেররিজম বিভাগের হুমায়ূন কবীর সিএমএম আদালতের জিআর শাখায় মামলাটির অভিযোগপত্র দাখিল করেন। গত বছরের ২৬ জুলাই সিএমএম আদালত মামলাটি ট্রাইব্যুনালে বদলির আদেশ দেন। অভিযোগপত্রে আসামি ২১ জঙ্গির মধ্যে ১৩ জন মারা যাওয়ায় তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়। নিহত ১৩ জঙ্গির মধ্যে ৮ জন বিভিন্ন অভিযানের সময় এবং ৫ জন ঘটনাস্থলে নিহত হয়।
হোলি আর্টিজান হামলা মামলার রায় ঘোষণার পর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা জঙ্গিদের মনোভাবের তেমন কোনও হেরফের হয়নি। আদালতে উপস্থিত আইনজীবী ও সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের উদ্দেশ করে তারা বলে, আমাদের জয় খুব শীঘ্রই হবে। অন্যদিকে, মুক্তি পাওয়া আসামি মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান বলে, ‘উপরওয়ালা আমাকে খালাস করেছেন। আমি অনেকবার বিচারককে বলেছি, আমি সেই মিজান না। আমাকে বিনা দোষে এত দিন জেলে রাখছে।’ রায় ঘোষণা শেষে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থায় জঙ্গিদের আবার কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।